বালুরঘাট: দুর্ঘটনা এড়াতে বালুরঘাট হাইস্কুল মাঠে বাজি মেলা বসিয়েছে জেলা প্রশাসন। তবে প্রশাসনের বসানো বাজি মেলায় দেখা নেই ক্রেতাদের। নেই বিক্রি বাটাও। কালীপুজোতেও বাজি বিক্রি না হলে পরে বাজি বিক্রেতারা আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হবেন বলে আশঙ্কা করছেন। এছাড়াও বিক্রেতাদের একাধিক সমস্যা রয়েছে। সেগুলি দেখার জন্য পুরসভা ও জেলা প্রশাসনের কাছে আবেদন জানিয়েছেন বাজি বিক্রেতারা।
একাধিক বাজি কারখানায় ও দোকানে সম্প্রতি দুর্ঘটনা ঘটেছে। তারপরই রাজ্যজুড়ে বদ্ধ বাজারে বাজি বিক্রি নিষিদ্ধ করে দেয় সরকার। এরপরই খোলা ময়দানে বাজি মেলা বসানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। বিভিন্ন জেলার পাশাপাশি, দক্ষিণ দিনাজপুরেও এমন খোলা মাঠে বাজি মেলা বসানোর জায়গা চিহ্নিত করেছিল প্রশাসন। যার একটি বালুরঘাট হাইস্কুল মাঠ। এই মাঠে ছ’টি বাজির দোকান বসেছে। মোট ন’টির মধ্যে তিনটি দোকান দেননি এখনও ব্যবসায়ীরা। গত মাসের মাঝামাঝি সময়ে দোকান বসতে শুরু করে হাইস্কুল মাঠে। তবে দোকান বসলেও দেখা নেই গ্রাহকের। তাই নিয়েই চিন্তায় রয়েছেন ব্যবসায়ীরা।
ব্যবসায়ীদের একাংশের অভিযোগ, প্রশাসনের তরফে বাজি মেলা বালুরঘাট হাইস্কুল মাঠে বসানো হয়েছে। তা বেশিরভাগ লোকই জানেন না। ফলে হাইস্কুল মাঠে বাজির দোকানে ক্রেতারা আসছেনই না।
এ বিষয়ে বালুরঘাট পুরসভার মেম্বার চেয়ারম্যান ইন কাউন্সিল বিপুলকান্তি ঘোষ বলেন, ‘পুরসভার তরফে হাইস্কুল মাঠে আলোর ব্যবস্থা করে দেওয়া হয়েছে। এছাড়াও মাইকযোগে প্রচার করা হয়েছে। প্রয়োজনে আরও বেশি করে প্রচার করা হবে।’ দক্ষিণ দিনাজপুরের জেলাশাসক বিজিন কৃষ্ণা বলেন, ‘সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী এবার খোলা মাঠে বাজির দোকান বসানো হয়েছে। এক মাসের জন্য সবুজ আতশবাজি বিক্রির লাইসেন্স দেওয়া হচ্ছে। ব্যবসায়ীদের কোনও সমস্যা থাকলে তা দেখা হবে।’
রতুয়াঃ শুক্রবার উত্তর মালদার তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমর্থনে রোড শো করেন অভিনেতা দেব। এদিন…
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্কঃ আগামী ১১ জুন থেকে শুরু হবে বেঙ্গল প্রো টি-টোয়েন্টি লিগ। শুক্রবার…
গাজোলঃ মাদ্রাসা বোর্ডের পরীক্ষায় আবার জয়জয়কার গাজোলের রামনগর হাই মাদ্রাসার। এবারে এই মাদ্রাসা থেকে রাজ্যের…
দিনহাটাঃ শরীরে বাসা বেধে ছিল মারণ রোগ ক্যানসার, কিন্তু তাতে দমানো যায়নি দিনহাটা জ্ঞানদাদেবী গার্লস…
গয়েরকাটা: সেতুর কাজ করতে গিয়ে ক্রেনের তার ছিঁড়ে স্টিলের গার্ডারে চাপা পড়ে গুরুতর জখম হলেন…
জামালদহ: এক কামরার ভাড়া বাড়ি। পাশেই চলে রান্নাবান্না। বাবা ঠিকা শ্রমিক। বিভিন্ন মিষ্টির দোকানে কিংবা…
This website uses cookies.