জলের তোড়ে ভেসে গিয়েছে চেল নদীর বাঁধ।
শুভদীপ শর্মা, ক্রান্তি: গত কয়েকদিনের টানা বৃষ্টিপাতের জেরে পঞ্চায়েত সমিতির তৈরি মাটির বাঁধ ভেঙে (River Bank Erosion) প্লাবিত হল জলপাইগুড়ি জেলার (Jalpaiguri) ক্রান্তি (Kranti) ব্লকের রাজাডাঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের কোদালকাটি গ্রামের বিস্তীর্ণ এলাকা। ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে পড়ল এলাকার বিস্তীর্ণ এলাকার কৃষিজমি সহ চা বাগান। দ্রুত ওই বাঁধ মেরামতের দাবিতে সরব হয়েছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। বাঁধ সংস্কারের বিষয়ে উপযুক্ত পদক্ষেপ করা হচ্ছে বলে ক্রান্তি পঞ্চায়েত সমিতির পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
কয়েক বছর আগে তৎকালীন মাল পঞ্চায়েত সমিতির উদ্যোগে বন্যার হাত থেকে রাজাডাঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের কোদালকাটি গ্রামের কৃষিজমি বাঁচাতে চেল নদীতে (Chel River) কয়েকশো মিটার বাঁধ তৈরি করা হয়। তবে বাসিন্দাদের অভিযোগ, দীর্ঘদিন ধরে সংস্কারের অভাবে বাঁধটির অবস্থা বেহাল হয়ে পড়েছিল। গত কয়েকদিনের লাগাতার বৃষ্টিপাতের জেরে রবিবার সকালে বাঁধটির প্রায় ৩০ মিটার অংশ ভেঙে যায়। ফলে চেল নদীর জল হুহু করে গ্রামে ঢুকতে শুরু করে। এলাকার বহু কৃষিজমি ও চা বাগান জলমগ্ন হয়ে পড়ে। স্থানীয় বাসিন্দা আফসার আলি, ইয়াকুব আলি, মতিয়ার রহমান প্রমুখের বক্তব্য, বাঁধটি দ্রুত সংস্কার করা না হলে বহু ফসল সহ চা গাছ পুরোপুরি নষ্ট হয়ে যাবে। কৃষকদের ভয়াবহ ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে।
রাজাডাঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান মিন্টু রায় বলেন, ‘বিষয়টি পঞ্চায়েত সমিতিকে জানানো হয়েছে।’ এ ব্যাপারে ক্রান্তি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি পঞ্চানন রায়ের বক্তব্য, ‘বৃষ্টি না কমলে বাঁধ মেরামত করা সম্ভব নয়। কীভাবে বাঁধটি আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা যায়, সে বিষয়ে ভাবনাচিন্তা করা হচ্ছে।’
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্কঃ চার বছরের চুক্তিতে দাড়ি পড়ল মাত্র ১ বছরেই। গত বছরের মার্চে…
মানিকচক: আম কুড়াতে ব্যাগ হাতে বাগানের দিকে দৌড় মেরেছিল অমিত। তবে আম কুড়িয়ে আর বাড়ি…
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্কঃ বাংলাদেশের জাতীয় দাবা প্রতিযোগিতায় খেলতে খেলতেই লুটিয়ে পড়েন গ্র্যান্ডমাস্টার জিয়াউর রহমান।…
মানিকচকঃ প্রায় তিন কিলোমিটার বাঁধহীন অবস্থায় ভূতনির বিস্তীর্ণ এলাকা। আতঙ্কে দিন কাটছে বাসিন্দাদের। প্রশাসনের উপর…
রাজগঞ্জঃ বিজেপি নেতার রিসর্ট ভাঙতে এসে ভেঙে দিয়ে গেল তৃণমূল নেতার খামারবাড়ি। এই ঘটনায় শুক্রবার…
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: তেলেভাজা ছাড়া কি আর বৃষ্টির দুপুর বা সন্ধ্যা জমে? চপ-কাটলেট-পিঁয়াজি-পকোড়া ভালোবাসেন…
This website uses cookies.