উত্তর সম্পাদকীয়

আনন্দমূর্তি, পবিত্র রায় এবং অকথিত এক কাহিনী

আচার্য-দেবকৃষ্ণানন্দ অবধূত

‘পবিত্র, তুই শুয়ে পড়। তোর জ্বর!’
‘না বাবা। আমি সুস্থ আছি। জ্বর হয়নি।’
‘বলছি না তোর জ্বর, তুই শুয়ে পড়।’

গুরুর একনিষ্ঠ ভক্ত, একান্ত অনুগত শিষ্য গুরুর আদেশে শুয়ে পড়লেন।

স্থান, পাটনা জেলের একটি ছোট্ট সেল। প্রথম ব্যক্তি ভগবান শ্রীশ্রী আনন্দমূর্তিজি। দ্বিতীয় জন পবিত্রকুমার রায়। সাল ১৯৭৩।

শুয়ে পড়ার সঙ্গে সঙ্গে পবিত্র রায়ের শরীরে কাঁপুনি দিয়ে প্রচণ্ড জ্বর এসে গেল। এক, দুই, তিন গুনতে না গুনতেই সিবিআই হাজির দলবল নিয়ে। কারণ, তারা আবার পবিত্রকে রিমান্ডে নেবে। আনন্দমূর্তিজি যুক্তি-প্রতিযুক্তি দিয়ে বললেন, ‘এই রকম একজন অসুস্থ মানুষকে কখনও রিমান্ডে নেওয়া যায় না। তাই আমি ওকে ছাড়ব না।’

ওদিকে সিবিআই নাছোড়বান্দা। অবশেষে বহু বাগবিতণ্ডার পর আনন্দমূর্তিজির নির্দেশে ডাকা হল ডাক্তারবাবুকে। তিনি রোগীকে পরীক্ষা করে বললেন, ‘এই ধরনের সিরিয়াস রোগীকে কখনোই রিমান্ডে নিতে পারেন না।’ সিবিআই নিরাশ হয়ে চলে গেল। তাদের মনোবাসনা পূর্ণ হল না। দলবল চলে গেলে বাবা বললেন, ‘পবিত্র, উঠে পড়। তোর জ্বর ছেড়ে গিয়েছে।’

যেই কথা সেই কাজ। পবিত্রজির জ্বর দুম করে ছেড়ে গেল।

‘পবিত্রকে গরম দুধ খাওয়াও। ও তাড়াতাড়ি সুস্থ হয়ে যাবে।’ আনন্দমূর্তিজি আরও বললেন, ‘আজ যদি ওরা (সিবিআই) পবিত্রকে রিমান্ডে নিতে পারত, তাহলে আর ফিরে পেতাম না। ওকে মেরে ফেলত।’

‘রাখে হরি মারে কে!’ মানব ইতিহাসের কলঙ্কিত, বর্বরোচিত, নির্মম, নিষ্ঠুরতার, বহু মানুষের না-জানা অলিখিত এই কাহিনী। সংগ্রামটা ধর্মের সঙ্গে অধর্মের। দুর্নীতির বিরুদ্ধে নীতিবাদের। বিবাদী, প্রতিবাদী আনন্দ মার্গ প্রচারক সংঘ বনাম তৎকালীন ভারত সরকার।

আসলে, আনন্দ মার্গের দর্শন ও কর্মকাণ্ড দেখে তৎকালীন ভারত সরকার ও অন্যান্য কিছু রাজনৈতিক দলের নেতা-নেত্রী ভীতসন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছিলেন। আনন্দ মার্গ ও আনন্দমূর্তিজিকে পৃথিবী থেকে চিরতরে সরিয়ে ফেলার চেষ্টা ও পরিকল্পনা করেছিলেন। পবিত্রকুমার রায় সেই জঘন্য চক্রান্তের শিকার। আনন্দ মার্গে আসার আগে পবিত্র ছিলেন ভারত সরকারের মিলিটারি বিভাগে এক গুরুত্বপূর্ণ পদে আসীন। ছিলেন মিলিটারি ড্রাফটসম্যান। ভারতমাতার এক বীর সন্তান হিসাবে তিন-তিনটি যুদ্ধ এবং সাফল্যের সঙ্গে দেশমাতার মর্যাদা রক্ষা করেছেন। যুদ্ধস্থানগুলি ছিল ভুজ, কচ্ছ ও চিন। চিনের সঙ্গে যুদ্ধের সময় তিনি তিনদিন বরফের নীচে চাপা পড়েছিলেন। ড্রাফটসম্যানের কাজ করার সময় কয়েকবার পাকিস্তানি সৈন্যদের হাতে ধরাও পড়েছিলেন। কিন্তু অসীম সাহস ও অসম্ভব বুদ্ধিমত্তার জন্য পাকিস্তান তাঁকে প্রাণে মারতে পারেনি। পবিত্র রায় মনে করতেন, এসব কিছু থেকে বেঁচে ফিরে আসার পিছনেও ছিল তাঁর গুরুদেব আনন্দমূর্তিজির অপার করুণা। যদিও তিনি তখনও আনন্দ মার্গে দীক্ষিত হননি, যোগ দেননি সঙ্ঘে। ১৯৬৪ সালে মায়ের অসুস্থতার কারণে পবিত্র চাকরি থেকে অবসর নিতে বাধ্য হন। পরবর্তী সময়ে যোগ দেন ডব্লিউবিএসটিসি’র কর্মী হিসাবে। এই বছরই তিনি আনন্দ মার্গে যোগ দেন। আনন্দমূর্তিজির সান্নিধ্য লাভ করার সৌভাগ্য ঘটে। বাবা তাঁকে বডিগার্ড হিসাবে নিযুক্ত করেন। ওই সময় শ্রী রায় সর্বভারতীয় যুব কংগ্রেসের সভাপতি পদেও মনোনীত ছিলেন। একদিন নেতা-মন্ত্রীদের মিটিং চলাকালীন তাঁরা আনন্দ মার্গের বিরুদ্ধে কিছু ভুল তথ্য পরিবেশন করেছিলেন, যা ছিল সম্পূর্ণ মিথ্যা। আনন্দ মার্গকে জনসমক্ষে ছোট করার ও মানুষকে আনন্দ মার্গের বিরুদ্ধে বিষিয়ে দেবার একটা জঘন্য চক্রান্ত। পবিত্র রায় সেই মিটিং-এ উপস্থিত ছিলেন। নেতাদের বিষ-বক্তব্য শোনার পর তিনি তীব্র প্রতিবাদ করেন। আনন্দ মার্গের বিরুদ্ধে তাঁদের সমস্ত অভিযোগকে ভিত্তিহীন বলে দাবি করেন। এমনকি সেকালের বিখ্যাত কংগ্রেসি নেতা প্রফুল্ল সেন পর্যন্ত পবিত্র রায়কে বলেছিলেন, ‘তুমি এর কী জানো হে ছোকরা?’ প্রত্যুত্তরে পবিত্র রায় বললেন, ‘আমি আপনার থেকে বেশি জানি, কারণ আমি তাঁর বডিগার্ড।’ এমন কথায় সভাগৃহে শ্মশানের নীরবতা নেমে এসেছিল। তারপর কর্তৃপক্ষ পবিত্রবাবুকে তাঁর পক্ষ নির্বাচনের জন্য আদেশ দেন। বলেন, ‘দু’নৌকায় পা দিয়ে থাকা যাবে না। কংগ্রেস বা আনন্দ মার্গ, দুটোর মধ্যে একটাকে বেছে নিতে হবে।’ নির্দেশ কানে আসার মুহূর্তের মধ্যে পবিত্রবাবু তাঁর মতামত জানিয়ে বলেন, ‘আজ থেকে আমার দুটো পা-ই আনন্দ মার্গের নৌকোতে রাখলাম।’ মাত্র তিনদিনের মধ্যে পার্টির যাবতীয় দায়িত্বভার বুঝিয়ে দিয়ে পবিত্র কংগ্রেস পার্টি ত্যাগ করেন।

পাপশক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করা যে কী কঠিন, তার সামান্য অংশ তুলে ধরতে পারব স্বল্প পরিসরের এই উত্তর সম্পাদকীয়তে।

সত্য ও ধর্মকে শেষ করার জন্য পাপশক্তি কত দূর যেতে পারে, তার যথেষ্ট উদাহরণ আমরা পেয়েছি ভারতের দুটি প্রধান মহাকাব্য মহাভারত ও রামায়ণ থেকে। কথায় বলে, ‘হিস্ট্রি রিপিট ইটসেল্ফ’। ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি শুরু হয় ১৯৭১ থেকে।

এবার যুদ্ধটা মহাভারত নয়, মহাবিশ্বে ধর্ম প্রতিষ্ঠার লড়াই। আনন্দ মার্গকে শেষ করার শেষ চেষ্টা শুরু করে দিল সেই পাপশক্তি। তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধির নির্দেশে আনন্দ মার্গ ও আনন্দমূর্তিজির বিরুদ্ধে নানান মিথ্যা অভিযোগ এনে ২৯ ডিসেম্বর ১৯৭১ মার্গগুরু আনন্দমূর্তিজিকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার ঠিক একদিন পরে অর্থাৎ ৩০ ডিসেম্বর বন্দি হন পবিত্রকুমার রায়।

আনন্দ মার্গের সন্ন্যাসী-সন্ন্যাসিনীরা যখন ভারতে সনাতন ধর্ম ও ভাগবত ধর্মের বাণী ও আদর্শ সারা পৃথিবীতে প্রচারে রত, ভগবান সদাশিব ও শ্রীকৃষ্ণের বাণী নিয়ে সারা বিশ্বকে একসূত্রে বাঁধার ব্রত নিয়ে জীবন উৎসর্গ করেছেন, ঠিক সেই সময় আনন্দ মার্গের উপর চরম আঘাত হানল পাপশক্তি। প্রচার করা হল আনন্দ মার্গ নাকি বিদেশি সংস্থা! বিদেশের চর। মানুষকে জানতেই দেওয়া হল না যে, আনন্দমূর্তিজি এই বাংলার মানুষ। তাঁর বাড়ি বর্ধমান জেলার বামুনপাড়া গ্রামে, বর্ধমান শহর থেকে মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরে। তাঁর লৌকিক নাম প্রভাতরঞ্জন সরকার।

ভারত সরকার সিবিআইকে এই ধ্বংসযজ্ঞের মূল হাতিয়ার হিসাবে ব্যবহার করতে শুরু করল। শুরু হয়ে গেল আনন্দ মার্গের একেকটা স্তম্ভকে ভেঙে চুরমার করে দেওয়ার কূট-খেলা। পবিত্রকুমার রায় হলেন সেই স্তম্ভগুলির অন্যতম। কারণ, তিনি ছিলেন বাবার বডিগার্ড ও ম্যাসাজ থেরাপিস্ট।

শুরু হল তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ। প্রথমে মিষ্টি কথায় বন্ধু সেজে সিবিআই চেষ্টা করল তাঁকে আনন্দ মার্গ ও আনন্দমূর্তিজির বিরুদ্ধে বয়ান দেবার জন্য। যখন তা ছলেবলে-কৌশলেও সম্ভব হল না তখন খোলসের ভিতর থেকে বেরিয়ে এল কালনাগিনীর লকলকে জিভ। সেই সমস্ত বিভীষিকাময় ঘটনার ধারাবাহিক বিবরণ এই স্বল্প পরিসরে উল্লেখ করা সম্ভব নয়। তবে শ্রী রায় আমৃত্যু বলে গিয়েছেন, এ তাঁর গুরুর ঐশ্বরিক কৃপা, যা তাঁকে সর্বদা রক্ষা করেছে।

পবিত্রকুমার রায় নিজ হাতে লেখা ডায়েরিতে সমস্ত কথা লিপিবদ্ধ করে গিয়েছেন, যা সময়মতো প্রকাশ করা হবে। এখানে শুধু একদিনের অত্যাচারের কিছু বর্ণনা দিচ্ছি, যা তাঁর মুখোমুখি বসে শোনা।

সাল-তারিখের হিসেবে ২৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৭২। ভীষণ শীত। অথচ তাঁর শরীরে কোনও শীতবস্ত্র ছিল না। শ্রী রায়কে নিয়ে যাওয়া হয় ছোট্ট একটি ঘরে। সেখানে উপস্থিত ছিলেন ডিএসপি মিঃ পুরী সহ সিবিআই-এর কর্তাব্যক্তিরা। তাঁদের মুখ-চোখ থেকে কেমন যেন একটা হিংস্র ভাব ছড়িয়ে পড়ছিল। তাঁরা জোরাজুরি করলেন, পবিত্রকে দিয়ে একটা সাদা কাগজে সই করিয়ে নিতে। রাজি হলেন না কোনওভাবেই। আসলে তিনি বুঝে গিয়েছিলেন, যা কিছু ওরা কাগজে লিখবে সে সবই যাবে বাবার বিরুদ্ধে। পবিত্র তাই অফিসারদের বললেন, ‘আমি পে শিট ছাড়া কোথাও সই করি না বা করব না।’ অমনি, উলটোদিক থেকে উড়ে আসে অকথ্য, অশ্রাব্য ভাষার কুৎসিত ফুলঝুরি। কর্তারা বলেন, ‘… বাচ্চা, তুমি এখানেও সই করবে। দেখ কী করি!’

এরপর তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় টর্চার রুমে। অবশ্য এর আগেও তাঁর উপর অত্যাচার করে অজ্ঞান করে দেওয়া হয়েছিল। বারবার বলা সত্ত্বেও উনি যখন কাগজে সই করছেন না, তখন নির্দেশ দেওয়া হয় তাঁর উপর পুনরায় অত্যাচারের।

পবিত্রকে একটা উঁচু টুলের উপর বসিয়ে দেওয়া হয়। হাতদুটো দু’দিকে দড়ি দিয়ে বাঁধা। কনকনে শীতের দিন। তা সত্ত্বেও তাঁর শরীরে কয়েক বালতি ঠান্ডা জল ঢালা হয়। তারপর চারটি বড় স্ট্যান্ড ফ্যান তীব্র গতিতে চালিয়ে দেওয়া হয়। সেইসঙ্গে ভয়ংকর আলোর ফোকাস ফেলা হয় তাঁর চোখে-মুখে। শ্রী রায়ের কথায়, ‘তাকালে কিছুই দেখতে পাচ্ছি না। চোখ পুড়ে যাচ্ছে। আবার চোখ বন্ধ করে থাকলে মনে হচ্ছে যেন হাজারটা সূর্যের তেজ চোখ-মুখ সব পুড়িয়ে দিচ্ছে। একইসঙ্গে অনবরত ঠান্ডা জল ঢেলেই চলেছে। চারখানা ফ্যান ঘুরছে বনবন করে। ভয়ংকর জ্বালাযন্ত্রণায় শরীর দুমড়ে-মুচড়ে যাচ্ছে। যদি হাতে ও কোমরে দড়ি বাঁধা না থাকত, তাহলে নিশ্চিতভাবে নীচে পড়ে যেতাম।’

এমন অকথ্য অত্যাচারে একসময় অচৈতন্য হয়ে পড়েন পবিত্র। জ্ঞান ফিরতেই দেখেন, সেই জল্লাদ ডাক্তারের মুখ। বলেন, ‘ডাক্তারবাবু, আপনার কাছে এমন কোনও ওষুধ বা ইনজেকশন আছে, যা দিলে আর জ্ঞান ফিরবে না!’

ডাক্তার হেসেছিলেন মাত্র।

‘‘ডাক্তারের কাছে আমার শারীরিক অবস্থা জেনে নিয়ে আবার শুরু হয় সেই একই নাটক। ওরা ক্রমশ বলতে থাকে, ‘তুমি সই করো। আরে ব্যাটা, আগে নিজে তো বাঁচ, তারপর ভাববি তোর সংগঠনের কথা।’’

এতকিছুর পরেও আনন্দমূর্তিজি বা সংগঠনের বিরুদ্ধে একটি শব্দও বলিয়ে নিতে পারেনি সিবিআই। এসব ঘটনা তিনি নিজে হাতে লিপিবদ্ধ করে গিয়েছেন। সংগঠনের জন্য নিজের জীবন উৎসর্গ করেছেন। বাবা শ্রীশ্রী আনন্দমূর্তিজি তাই পবিত্রকুমার রায়কে বলেছিলেন, ‘পবিত্র, তুই হলি ভিতের ইট। পুরো সংগঠন তোদের মতো ভিতের ইটের উপর দাঁড়িয়ে থাকবে, কিন্তু তোরা মাটির নীচে থাকবি, কেউ দেখতে পাবে না।’

সখেদে বলতে হয়, আজকে যাঁরা আনন্দ মার্গী তাঁরা এই আত্মত্যাগের বিন্দুবিসর্গ জানেন কি না! ইচ্ছে আছে, আনন্দমূর্তিজি ও পবিত্র রায় সম্পর্কে বিশদে প্রকাশ করার, যা ভবিষ্যতের জন্য ইতিহাসের দলিল হয়ে থাকবে।

বুদ্ধপূর্ণিমার দিনেই আনন্দমূর্তিজির শুভ আবির্ভাব। আগামীকাল সেই পুণ্যতিথি। বাবার চরণে সাষ্টাঙ্গ প্রণাম জানিয়ে এই অকথিত কাহিনী প্রকাশ, তাঁর চরণেই সাজিয়ে দেওয়া স্মৃতি-শ্রদ্ধার ফুল।

Uttarbanga Sambad

Uttarbanga Sambad was started on 19 May 1980 in a small letterpress in Siliguri. Due to its huge popularity, in 1981 web offset press was installed. Computerized typesetting was introduced in the year 1985.

Recent Posts

বাড়িতেই বানান সুস্বাদু মাংসের সিঙাড়া, জানুন রেসিপি…

উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: আলু বা সব সবজি দিয়ে সিঙাড়া তো হামেশাই খেয়ে থাকেন। কিন্তু…

8 hours ago

Raiganj | বিজেপি কর্মীকে মারধর, বাড়ি ভাঙচুর! কাঠগড়ায় তৃণমূল

দীপঙ্কর মিত্র, রায়গঞ্জ: এক বিজেপি কর্মীকে মারধর (BJP Worker Attacked) এবং তাঁর বাড়িঘর ভাঙচুরের অভিযোগ…

8 hours ago

NEET | ‘রাজ্যের হাতে ফিরুক মেডিকেলের প্রবেশিকা’, নিট দুর্নীতি প্রসঙ্গে মুখ খুললেন ব্রাত্য

উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: নিট দুর্নীতি (NEET) নিয়ে বর্তমানে উত্তাল গোটা দেশ। এবার নিট প্রসঙ্গে…

9 hours ago

Sikkim | বৃষ্টির তীব্রতা কমতেই নামছে জল, হালকা যান চলাচল শুরু কালিম্পং-দার্জিলিং রুটে

সানি সরকার, শিলিগুড়ি: উত্তর সিকিমে (Sikkim) বৃষ্টির তীব্রতা কমতেই জল নামছে তিস্তায় (Teesta River)। ছন্দে…

9 hours ago

Kidnap | নাবালিকাকে অপহরণের অভিযোগ, গ্রেপ্তার এক যুবক

রায়গঞ্জ: নাবালিকাকে অপহরণ(Kidnap) করে লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মূল অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করল রায়গঞ্জ থানার পুলিশ। জানা…

9 hours ago

SJDA | নির্দেশিকার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এসজেডিএ-র চেয়ারপার্সনের দায়িত্বে দার্জিলিংয়ের জেলা শাসক

সানি সরকার, শিলিগুড়ি: নির্দেশিকার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে শিলিগুড়ি-জলপাইগুড়ি উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (SJDA) চেয়ারপার্সনের দায়িত্ব বুঝে নিলেন…

9 hours ago

This website uses cookies.