কলকাতা: ১৯ বছর আগে এক অগাস্ট মাসে ফাঁসিকাঠে ঝোলানো হয়েছিল ‘ধর্ষক’ ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়কে। সেই মৃত্যুদণ্ড নিয়ে আজও বিতর্ক রয়েছে। ধনঞ্জয়ের পরিবারের প্রতি যাঁরা সমব্যথী তাঁরা পুরো বিষয়টির জন্য প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য এবং তাঁর স্ত্রী মীরাদেবীর প্রভাবকে দায়ী করেন। প্রায় দু’দশক পর সেই ঘটনাকে টেনে এনে নাম না করে অসুস্থ প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বুদ্ধদেব ভট্টাচার্যকে নিশানা করলেন কবীর সুমন। তাঁর ফেসবুকে পোস্ট করা কবিতায় কার্যত প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীর মৃত্যু কামনা করা হয়েছে বলে মনে করছেন নেটিজেনদের একাংশ। এই পোস্ট ঘিরে শুরু হয়েছে তুমুল বিতর্ক।
সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করা কবিতায় ধনঞ্জয়ের ফাঁসির প্রসঙ্গ টেনে আনেন কবীর সুমন। তাঁর অভিযোগ, ‘গরিব বাঙালি’ যুবককে পারিপার্শ্বিক তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে ফাঁসিকাঠে ঝোলানো হয়। বুদ্ধদেবের নাম না করে ‘প্রৌঢ় ফাঁসুড়ে’ বলেও কটাক্ষ করা হয়েছে কবিতায়। শুধু ধনঞ্জয় প্রসঙ্গ নয়, তাঁর লেখায় উঠে এসেছে নন্দীগ্রাম, হাজরা মোড়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে মারধরের কথাও।
প্রসঙ্গত, ১৯৯০ সালের ৫ মার্চ, ১৪ বছর বয়সি এক স্কুল ছাত্রীর হত্যার ঘটনায় শোরগোল পড়ে যায় রাজ্য রাজনীতিতে। উচ্চবিত্ত পরিবারের ওই কিশোরীর মৃত্যুর ঘটনায় গ্রেপ্তার করা হয়েছিল ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়কে। সংবাদ শিরোনামে উঠে এসেছিল বাঁকুড়ার ছাতনার কুলডিহি গ্রামের যুবক। ১৪ বছর ধরে এই মামলার ট্রায়াল চলে। ধনঞ্জয়ের ফাঁসির দাবিতে সরব হয়েছিলেন বিশিষ্টজনদের একাংশ। ২০০৪ সাল, স্বাধীনতা দিবসের ঠিক আগেরদিন কিশোরীকে ধর্ষণ এবং খুনের অভিযোগে ফাঁসি দেওয়া হয় ধনঞ্জয় চট্টোপাধ্যায়কে। তবে সেই মৃত্যুদণ্ড নিয়ে আজও বিতর্ক রয়েছে।
কোচবিহার: মাথাভাঙ্গার(Mathabhanga) রুইডাঙ্গা এলাকায় নির্যাতিতা মহিলার বয়ান নিল পুলিশ। রবিবার সকালে কোচবিহার কোতোয়ালি থানার অন্তর্গত…
ভাস্কর শর্মা, জয়ন্তী: আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে। আমাকে বাঁচাও। আমি বাঁচতে চাই। আমি এখনও…
দীপ সাহা দিগন্ত বিস্তৃত মাঠ। যতদূর চোখ যায় সবুজের সমারোহ। তার মাঝে মাঝে এখন…
শুভঙ্কর চক্রবর্তী ‘ফাঁকা জমি দেখতে যদি পাও দেরি না করে খুঁটি পুঁতে দাও। দৌড়ে যাও…
This website uses cookies.