পূর্ণেন্দু সরকার, জলপাইগুড়ি: আলিপুরদুয়ারের কালজানির মতো জলপাইগুড়ির (Jalpaiguri) করলা নদীকেও (Karala river) কেন্দ্র করে প্রশ্ন জোরালো হয়েছে। জাতীয় দূষণ নিয়ন্ত্রণ পর্ষদ ২০১৮ সালে একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে। তাতে রাজ্যের ১৭টি নদীর বিশেষ অংশকে দূষিত হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। ওই সময় কালজানি ও করলা সেই তালিকায় ছিল। বেশ কিছু সময় পরে প্রকাশিত একটি রিপোর্টে দেখা যায় কালজানির পাশাপাশি করলাও ওই তালিকা থেকে বাদ পড়েছে। কিন্তু কী কারণে এই দুটি নদীকে দূষণমুক্ত হিসেবে ঘোষণা করা হল তা কারও জানা নেই। জলপাইগুড়ি জেলা প্রশাসনও বিষয়টি জানে না। গোটা বিষয়টি স্পষ্ট করার দাবি জোরালো হয়েছে।
তবে করলা যে দিনকে দিন দূষিত হয়ে পড়েছে তা অনেকেরই অভিযোগ। করলার দূষণ ঠেকাতে জেলা প্রশাসন মে মাসের শেষে বৈঠক ডেকেছিল। জেলা শাসক ও জেলা নির্বাচন আধিকারিক শামা পারভিন বলেন, ‘করলাকে দূষণমুক্ত ঘোষণা করা হয়েছে বলে আমাদের কাছে সরকারিভাবে কোনও নির্দেশিকা আসেনি। তবে, এই নদীকে দূষণমুক্ত করতে আমরা সর্বতোভাবে উদ্যোগী হয়েছি। গভীরতা বৃদ্ধিতে করলায় ড্রেজিং করতে হবে বলে সেচ দপ্তরকে বলা হয়েছে। করলার দু’পাড় সৌন্দর্যায়নের বিষয়ে সেচ দপ্তরকে পরিকল্পনা নিতে হবে।’ অতিরিক্ত জেলা শাসক (ভূমি) প্রিয়দর্শিনী ভট্টাচার্য বললেন, ‘শহর ও বাজারের আবর্জনা যাতে করলায় না গিয়ে মেশে সে বিষয়ে পুরসভাকে উদ্যোগী হতে হবে। করলার দূষণ ঠেকাতে আমরা ভোটপর্ব পেরিয়ে যাওয়ার পর লাগাতার প্রচারে নামব।’ তবে নদী গবেষক জাতীশ্বর ভারতী বললেন, ‘ধারাবাহিকভাবে করলার জলের নমুনা পরীক্ষা করা প্রয়োজন।’
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: বাঙালির খাবারের প্রতি টান অদম্য। আর তাতে যদি হয় চপ, সিঙারা…
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: জেলবন্দি অবস্থাতেই আরও বিপাকে পড়লেন আপ নেতা তথা দিল্লির প্রাক্তন স্বাস্থ্যমন্ত্রী…
অভিজিৎ ঘোষ, আলিপুরদুয়ার: অবশেষে আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে (Alipurduar Hospital) শুরু হতে চলেছে হাইব্রিড সিসিইউ (Hybrid…
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: রথের দিন জিলিপি খাবে না, এরম বাঙালি বোধহয় খুব কমই আছে।…
মোস্তাক মোরশেদ হোসেন, রাঙ্গালিবাজনা: আলিপুরদুয়ারের (Alipurduar) মাদারিহাট-বীরপাড়া ব্লকের খয়েরবাড়ি ও রাঙ্গালিবাজনায় একের পর এক মহল্লা…
মণীন্দ্রনারায়ণ সিংহ, আলিপুরদুয়ার: কোথাও কোমর, কোথাও বুকসমান জল (Flood Like Situation)। শোয়ার ঘর থেকে রান্নাঘর…
This website uses cookies.