অমিতকুমার রায়, হলদিবাড়ি: রাজ্য ভাগ ইস্যুতে দ্বিধাবিভক্ত রাজবংশী সমাজ। যার জেরে তাদের একাংশ রাজ্যের শাসকদল তৃণমূলকে সমর্থনের কথা প্রকাশ্যে ঘোষণা করেছে। কিন্তু অন্যপক্ষ কোনও দলকেই সমর্থন না জানানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। শুধু তাই নয়, তারা নিজেদের ভোট (Lok sabha election 2024) ‘নোটা’য় দিতে চলেছেন। রাজবংশী জনজাতির সংগঠন কোচবিহার রিপাবলিক সোশ্যালিস্ট পার্টি এই মর্মে আবেদন জানিয়ে রীতিমতো প্রচারও শুরু করে দিয়েছে।
সংগঠনটি রীতিমতো টাকা খরচ করে নোটায় ভোট দেওয়ার জন্য প্রচার করছে। সোশ্যাল মিডিয়া সহ লিফলেট, পোস্টার ছাপিয়ে জেলার নানা বাজার ও গুরুত্বপূর্ণ রাস্তার মোড়ে মোড়ে তা টাঙিয়ে দেওয়া হচ্ছে। উল্লেখ্য, কোচবিহার রিপাবলিক সোশ্যালিস্ট পার্টি জেলার সমস্ত জনজাতির জন্য পৃথক কোচবিহার রাজ্যের দাবিতে দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন চালাচ্ছে। সংগঠনের দাবি, দিল্লিতে বিজেপি নেতৃত্বাধীন এনডিএ বা রাজ্যের শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস জনজাতিদের স্বার্থের পরিপন্থী। দুই সরকারই তাঁদের রাজ্যের দাবি পূরণের ক্ষেত্রে পদে পদে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। এই অভিযোগ তুলে তাঁরা নিজেদের ভোট নোটায় দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।
রাজ্য সরকার উন্নয়ন পর্ষদ ও রাজবংশী স্কুলের স্বীকৃতি দিয়ে দি গ্রেটার কোচবিহার পিপলস অ্যাসোসিয়েশনের মন জয় করেছে। কিন্তু কোচবিহার রিপাবলিক সোশ্যালিস্ট পার্টি শুধু রাজবংশীদের জন্যই নয়, কোচবিহারের সমস্ত জনজাতির জন্য পৃথক রাজ্যের দাবি জানিয়ে আসছে। ভারতভুক্তি চুক্তি অনুযায়ী তারা ‘গ’ শ্রেণিভুক্ত রাজ্যের দাবি জানিয়ে আসছে। সংগঠনের তরফে পরেশচন্দ্র রায় বলেন, ‘সংগঠনের ভোট নোটায় দিতে প্রচার চালানো হচ্ছে।’
শিলিগুড়িঃ মৃত্যুর শংসাপত্র পেতে ১৫০০ টাকা দিতে হল উত্তরবঙ্গ মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে। যে পরিবার…
দার্জিলিংঃ পর্যটকদের অতিরিক্ত ভিড় সামাল দিতে শনিবার থেকে বাড়তি দুটি জয়রাইড টয়ট্রেন চালাবে দার্জিলিং হিমালয়ান…
শিলিগুড়িঃ রাত বাড়তেই গাড়িতে মদ খাওয়া এখন রীতিমত ট্রেন্ড। আর এই ট্রেন্ড আটকাতে গিয়ে রীতিমতন…
পুরাতন মালদাঃ নারায়ণপুরের হোটেলে মধুচক্রের আসরে গুলি চালানোর ঘটনায় আক্রান্তের পরিবারের তরফে মালদা থানায় লিখিত…
রায়গঞ্জঃ উলটপুরাণ! নয়তো আর কী! ইভিএম নিয়ে এতদিন ধরে বারবার অভিযোগ তুলেছে বিরোধীরা। কিন্তু এবার…
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: বিজেপির সঙ্গে মিলে অরবিন্দ কেজরিওয়ালের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছেন আপ সাংসদ স্বাতী…
This website uses cookies.