উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: ভারসাম্য হারিয়ে পড়ে গিয়ে গুরতর জখম হলেন মুকুল রায় (Mukul Roy)। বুধবার রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ আচমকাই তিনি বাড়ির মেঝেতে পড়ে যান। সঙ্গে সঙ্গেই জ্ঞান হারান তিনি। বিষয়টি নজরে আসতেই পরিবারের লোকজন তডিঘড়ি করে কলকাতার একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করা করান প্রবীণ নেতাকে। বর্তমানে তাঁর অবস্থা স্থিতিশীল। তবে সবসময় পর্যবেক্ষণের জন্য একটি মেডিকেল বোর্ড (Medical board) গঠন করা হয়েছে।
দীর্ঘদিন ধরেই অসুস্থ মুকুল রায়। ডিমেনশিয়া (Dementia) রয়েছে তাঁর। মাঝেমধ্যেই ভুলে যান তিনি। পাশাপাশি ডায়াবেটিসেও (Diabetes) ভুগছেন তিনি। চলতি বছরের এপ্রিল মাসেও অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন। হাসপাতালে ভর্তি করার পর জানা যায়, রক্তে শর্করার মাত্রা বেড়ে গিয়েছিল মুকুলের। সেই সঙ্গে শ্বাসকষ্টও ছিল। মূলত ২০২১ সালে স্ত্রীর মৃত্যুর পর থেকেই মুকুলের রায়ের শারীরিক অবস্থার অবনতি শুরু হয়। এর আগে অসুস্থ মুকুলের সঙ্গে দেখা করতে তাঁর বাসভবনে গিয়েছিলেন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর চৌধুরী। ব্যারাকপুর সাংসদ পার্থ ভৌমিকও লোকসভার ভোটের আগে অসুস্থ মুকুলকে দেখতে তাঁর বাড়িতে গিয়েছিলেন। এপ্রিলে অসুস্থ হওয়ার পর দু’মাস কাটতেই ফের হাসপাতালে ভর্তি হলেন প্রবীণ নেতা।
উল্লেখ্য, রাজনৈতিক জীবনে প্রবেশের পর কংগ্রেসের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন মুকুল রায়। পরে তিনি তৃণমূলে যোগ দেন। এক সময় তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদকও ছিলেন। এরপর ২০১৭ সালের নভেম্বরে বিজেপিতে যোগ দেন তিনি। ২০২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনে কৃষ্ণনগর উত্তর কেন্দ্রে তাঁকে প্রার্থী করেছিল বিজেপি। জয়ীও হয়েছিলেন তিনি। পরে অবশ্য তৃণমূলে ফিরে আসেন তিনি।
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: বাঙালির খাবারের প্রতি টান অদম্য। আর তাতে যদি হয় চপ, সিঙারা…
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: জেলবন্দি অবস্থাতেই আরও বিপাকে পড়লেন আপ নেতা তথা দিল্লির প্রাক্তন স্বাস্থ্যমন্ত্রী…
অভিজিৎ ঘোষ, আলিপুরদুয়ার: অবশেষে আলিপুরদুয়ার জেলা হাসপাতালে (Alipurduar Hospital) শুরু হতে চলেছে হাইব্রিড সিসিইউ (Hybrid…
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: রথের দিন জিলিপি খাবে না, এরম বাঙালি বোধহয় খুব কমই আছে।…
মোস্তাক মোরশেদ হোসেন, রাঙ্গালিবাজনা: আলিপুরদুয়ারের (Alipurduar) মাদারিহাট-বীরপাড়া ব্লকের খয়েরবাড়ি ও রাঙ্গালিবাজনায় একের পর এক মহল্লা…
মণীন্দ্রনারায়ণ সিংহ, আলিপুরদুয়ার: কোথাও কোমর, কোথাও বুকসমান জল (Flood Like Situation)। শোয়ার ঘর থেকে রান্নাঘর…
This website uses cookies.