নতুন পত্রিকা তত্ত্ববোধিনী। তারই একটি কপি হাতে নিয়ে কিছুটা বিস্মিত পুলকে সতীর্থের জন্য উদ্গ্রীব সুবিখ্যাত ডিরোজিয়ান রামগোপাল ঘোষ। সতীর্থ রামতনু লাহিড়ীকে ডেকে দেখালেন সেই পত্রিকা। ‘ইংরেজওয়ালাদিগের অনভিষিক্ত রাজা- আনক্রাউন্ড কিং’ রামগোপাল ঘোষ।
বাংলা ভাষায় তখন পড়বার মতো সামগ্রী বিশেষ কিছুই ছিল না। ‘তখন কেবল কয়েকখানা সংবাদপত্রই ছিল, তাহাতে লোকহিতকর জ্ঞানগর্ভ কোনও প্রবন্ধই প্রকাশ হইত না। ‘রসরাজ’, ‘যেমন কর্ম তেমন ফল’ প্রভৃতি অশ্লীলভাষী কাগজগুলি ছাড়িয়া দিলেও প্রভাকর, ও ভাস্করের ন্যায় ভদ্র ও শিক্ষিত সমাজের জন্য লিখিত পত্রসকলে এমন সকল ব্রীড়াজনক বিষয় বাহির হইত, যাহা ভদ্রলোক ভদ্রলোকের নিকট পাঠ করিতে পারিত না। এই কারণে রামগোপাল ঘোষ প্রভৃতি ডিরোজিওর শিষ্যগণ ঘৃণাতে দেশীয় সংবাদপত্র স্পর্শও করিতেন না।’
ঠিক এই রকম সময়ে, ১৮৪৩ সালের ১৬ অগাস্ট মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রবর্তনায় তত্ত্ববোধিনী সভার মুখপত্ররূপে প্রকাশ পায় মাসিক তত্ত্ববোধিনী পত্রিকা।
রামগোপাল ঘোষ, রামতনু লাহিড়ীকে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকাটি দেখিয়ে সপ্রশংস কণ্ঠে বলেন, ‘বাঙ্গালা ভাষায় গম্ভীর ভাবের রচনা দেখেছ? এই দেখ।’ শুধু তাই নয়, এ কথা বলেই পত্রিকা থেকে তিনি আবার রচনাবিশেষ পড়ে শোনাতে লাগলেন বন্ধুকে। বাংলা ভাষায় ভালো লেখাপড়ার আনন্দ তাঁর চোখেমুখে। শুধু নব্যপন্থী রামগোপাল রামতনু লাহিড়ীর দলই নয়, দলমতনির্বিশেষে দেশের প্রায় সমস্ত শিক্ষিত মানুষই সেদিন আকৃষ্ট হয়েছিলেন এই অভিনব বড় আয়তনের মাসিক পত্রিকাটির প্রতি- যে পত্রিকা নিজের অস্তিত্ব না হারিয়ে বাংলার সাংস্কৃতিক জীবনের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত ছিল প্রায় এক শতাব্দী।
কী ছিল এই পত্রিকায়? কেন কৌতূহলী ও আকৃষ্ট হয়েছিল নতুন এই সাময়িকপত্রটির প্রতি তৎকালীন বিদ্বৎসমাজ? হঠাৎ এমন একটা পত্রিকার আবির্ভাবের কারণটাই বা কী ছিল সেদিন? শুধু যে কেবলই ‘সাহিত্য দেশের অবস্থা এবং জাতীয় চরিত্রের প্রতিবিম্ব মাত্র’ তা-ই নয়, একটা দেশের একেকটা সাময়িকপত্রের আবির্ভাবের পিছনেও থাকে সেই দেশের অবস্থা ও তার জাতীয় চরিত্রের প্রতিফলন এবং প্রভাব।
প্রেক্ষাপটটুকুর জন্য দেবেন্দ্রনাথের কথা বলতেই হয়। বালককালে দেবেন্দ্রনাথ ১৮২৬-১৮৩০ রামমোহনের অ্যাংলো হিন্দু স্কুলে পড়াশোনা করেন। ১৮৩০-এর ১৯ নভেম্বর বিলেত যাত্রা করেন রামমোহন। এর অল্প পরেই নতুন বছরের জানুয়ারি মাসে ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত সম্পাদিত সাপ্তাহিক বাংলা পত্রিকা সংবাদ প্রভাকর প্রকাশ পায়। কলেজ কর্তৃপক্ষের ইচ্ছাক্রমে ডিরোজিওকে কলেজ ছাড়তে বাধ্য হতে হয় এ বছর। ২৫ এপ্রিল ১৮৩১ সালে তিনি হিন্দু কলেজ থেকে পদত্যাগ করেন।
ওই বছরে এর অল্প পরেই দেবেন্দ্রনাথ ভর্তি হন হিন্দু কলেজে। বছর তিন-চার সেখানে পড়েন। ১৮৩২-এর ২৫ মে ৬৯ সংখ্যা প্রকাশের পর সাপ্তাহিক সংবাদ প্রভাকরের প্রকাশ বন্ধ হয়ে যায়। ১৭ অক্টোবর খ্রিস্টধর্মে দীক্ষা গ্রহণ করেন ডিরোজিওর শিষ্য কৃষ্ণমোহন বন্দ্যোপাধ্যায়। তখন এমন জনরব উঠেছিল যে, হিন্দু কলেজের সব ভালো ভালো ছাত্রই বুঝি খ্রিস্টধর্ম গ্রহণ করবেন।
ডিরোজিওর ছাত্র নন দেবেন্দ্রনাথ। ডিরোজিও প্রবর্তিত অ্যাকাডেমিক অ্যাসোসিয়েশনের প্রতিপত্তি লক্ষ করেই যেন পালটা একটা পরিষদ গড়ে তোলার প্রয়োজন অনুভব করেন দেশি সংস্কৃতির অনুরাগী বাংলা ভাষানুরাগী হিন্দু কলেজের ছাত্র দেবেন্দ্রনাথ, তাঁর বয়স তখন সবেমাত্র পনেরো। ১৮৩২-এর ৩০ ডিসেম্বর অ্যাংলো হিন্দু স্কুলের দুই প্রাক্তন ছাত্র দেবেন্দ্রনাথ ও রামমোহন-পুত্র রমাপ্রসাদ হিন্দু কলেজে পাঠকালে ১৮৩২-এর ৩০ ডিসেম্বর অ্যাংলো হিন্দু স্কুলে ‘সর্বতত্ত্বদীপিকা সভা’ স্থাপন করেন। এই সভা ছিল সম্পূর্ণরূপে ছাত্রদের একটি বিদ্বৎসভা। সম্পাদক হন দেবেন্দ্রনাথ, সভাপতি রমাপ্রসাদ রায়। বঙ্গভাষা অনুশীলন ও তার সমৃদ্ধির প্রয়াসই হয় এই সভার মুখ্য উদ্দেশ্য। সভার প্রথম অধিবেশনেই সভ্যদের জানানো হয়, ‘বঙ্গভাষার আলোচনার্থ কোনও সমাজ সংস্থাপিত হয় নাই’ বলেই এই ধরনের একটি সভা স্থাপনের প্রয়োজন হয়েছে। দেবেন্দ্রনাথ তাঁর ভাষণে বলেন, ‘ইহা চিরস্থায়ী হইলে উত্তমরূপে স্বদেশীয় বিদ্যার আলোচনা হইতে পারিবে, এক্ষণে ইংলন্ডীয় ভাষা আলোচনার্থ অনেক সভা দৃষ্টিগোচর হইতেছে এবং তত্তাবৎ সভার দ্বারা উক্ত ভাষায় অনেকে বিচক্ষণ হইতেছেন, অতএব মহাশয়েরা বিবেচনা করুন গৌড়ীয় সাধুভাষা আলোচনার্থ এই সভা সংস্থাপিত হইতে সভ্যগণের ক্রমশঃ উত্তমরূপে উক্ত ভাষাজ্ঞ হইতে পারিবেন।’ সভায় সর্বসম্মতিক্রমে এই প্রস্তাব গৃহীত হয় যে, ‘বঙ্গভাষী ভিন্ন এ সভাতে কোনও কথোপকথন হইবেক না।’
পনেরো বছরের যে কিশোর ছাত্রাবস্থায় বাংলা ভাষার প্রেমে মহানগরীর বুকে গৌড়ীয় বিদ্যাচর্চার জন্য এমন একটি বঙ্গীয় সমিতি গড়ে তুলতে সক্ষম হয়েছিলেন, একমাত্র তাঁর পক্ষেই বুঝি সম্ভব ছিল এমনটা। এর সাত বছর পরে ১৮৩৯ সালে তত্ত্ববোধিনী সভা ও তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার রূপ নিয়ে দেখা দিল, তার ইতিহাস খুঁজতে গেলে বাংলা বিদ্যানুরাগী ও ঐতিহ্যানুরাগী সেই কয়েকটি তরুণের গড়া ‘সর্বতত্ত্বদীপিকা সভা’র কথা বিস্মৃত হলে চলবে না।
এই সভা প্রতিষ্ঠার পরের ডিসেম্বরে, ১৮৩৩-এর ২৭ ডিসেম্বর ইংল্যান্ডে রামমোহন রায়ের প্রয়াণ ঘটে।
দেবেন্দ্রনাথের চেয়ে অক্ষয়কুমার দত্ত ছিলেন তিন বছরের ছোট। তরুণ ছাত্র যখন বাংলা ভাষার উন্নতির আকাঙ্ক্ষায় সাংগঠনিক কাজে ব্যস্ত, তখন অন্যদিকে কবিযশপ্রার্থী বালক অক্ষয়কুমার বিদ্যাচর্চার ফাঁকে আদিরসাত্মক কবিতা রচনায় আত্মমগ্ন। ১৮৩৪-এ মাত্র চোদ্দো বছর বয়সে তাঁর কবিতাপুস্তক ‘অনঙ্গমোহন’ প্রকাশ পায়। অধুনালুপ্ত এটিই তাঁর প্রথম ও শেষ কাব্যগ্রন্থ। ‘অনঙ্গমোহন’ প্রকাশের বছর পাঁচেক পরে দেবেন্দ্রনাথের সঙ্গে এই অক্ষয় দত্তের পরিচয় করিয়ে দেন দৈনিক সংবাদ প্রভাকরের সম্পাদক ঈশ্বর গুপ্ত। ১৮৩৯-এর ৬ অক্টোবর দেবেন্দ্রনাথ কর্তৃক তত্ত্ববোধিনী সভা স্থাপিত হয়।
দেবেন্দ্রনাথের সঙ্গে ঈশ্বর গুপ্তের পরিচয় তত্ত্ববোধিনী সভা স্থাপিত হওয়ার আগে থেকেই হয়েছিল। দ্বারকানাথের সঙ্গেও ঈশ্বর গুপ্তের বিশেষ পরিচয় ছিল। ‘অনঙ্গমোহন’ কাব্যের রচয়িতা অক্ষয়কুমার দত্তকে গদ্যশিল্পীরূপে আবিষ্কারের প্রথম কৃতিত্ব ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্তের। তিনি পরে দেবেন্দ্রনাথের সঙ্গে এই গদ্যশিল্পীর পরিচয় ঘটান। প্রভাকরের আর্টিকল রচয়িতা একদিন তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার সম্পাদকের আসন অলংকৃত করেন। তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার কথা প্রসঙ্গে প্রথমেই তত্ত্ববোধিনী সভার কথা আসে। কারণ, এই পত্রিকাটি ছিল মুখ্যত ওই সভার মুখপত্র।
তত্ত্ববোধিনী সভার প্রতিষ্ঠার পরেই ১৮৪০-এর জুনে দেবেন্দ্রনাথ তত্ত্ববোধিনী পাঠশালা নামে একটি বিদ্যালয় স্থাপন করেন। ‘তাহাতে ছাত্রদিগকে রীতিমতো বেদান্ত শিক্ষা দেওয়া যাইত। তাঁহার প্রকৃতির বিশেষত্ব ও মহত্ত্ব এই যে, যখন দেশের শিক্ষিত দলের মধ্যে প্রতীচ্যানুরাগ প্রবল, সকলেই পশ্চিমদিকে চাহিয়া রহিয়াছে, তখন তিনি এ দেশের প্রাচীন জ্ঞান-সম্পত্তির প্রতি মুখ ফিরাইলেন এবং বেদ-বেদান্তের আলোচনার জন্য তত্ত্ববোধিনী সভা ও তত্ত্ববোধিনী পাঠশালা স্থাপন করিলেন। তিনি ধর্ম-সংস্কারে প্রবৃত্ত হইলেন, কিন্তু আপনার কার্যকে জাতীয়তারূপে ভিত্তির উপর স্থাপিত রাখিতে ব্যগ্র হইলেন। এই বিশেষত্ব তিনি চিরজীবন রক্ষা করিয়েছেন।’
তত্ত্ববোধিনী পাঠশালার উদ্দেশ্য ছিল, ‘ইংরেজি ভাষাকে মাতৃভাষা এবং খ্রিস্টীয় ধর্মকে পৈতৃক ধর্মরূপে গ্রহণ-এই সকল সাংঘাতিক ঘটনা নিবারণ করা, বঙ্গভাষায় বিজ্ঞানশাস্ত্র ও ধর্মশাস্ত্রের উপদেশ করিয়া বিনা বেতনে ছাত্রগণকে পরমার্থ ও বৈষয়িক উভয় প্রকার শিক্ষা প্রদান করা।’
১৮৩৯-এর ডিসেম্বরে সভার সদস্যপদ গ্রহণ, আর ছয় মাসের মধ্যেই ১৮৪০-এর জুনে তত্ত্ববোধিনী পাঠশালার ভূগোল ও পদার্থবিদ্যার শিক্ষক পদের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন অক্ষয়কুমার দত্ত। দেবেন্দ্রনাথ যে ১৮৪৩-এর অগাস্টে অক্ষয় দত্তকে মাসিক তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্বভার দিয়েছিলেন তা কোনও আকস্মিক সিদ্ধান্তপ্রসূত ঘটনা নয়। কেবল একটি রচনা পরীক্ষা করেই দেবেন্দ্রনাথ তাঁর পরিকল্পিত উচ্চাঙ্গের একটি পত্রিকার সম্পাদক নির্বাচন করে ফেলেছিলেন-ঘটনাটা শুধু এটুকুর মধ্যেই সীমাবদ্ধ নাও থাকতে পারে। রচনা পরীক্ষাটা মনে হয় একটা ফর্মাল ব্যাপার ছিল।
তত্ত্ববোধিনী পাঠশালার জন্য তত্ত্ববোধিনী সভার আনুকূল্যে মুদ্রিত অক্ষয়কুমার দত্ত প্রণীত প্রথম বাংলা গদ্যপুস্তক– বিজ্ঞানের বই ‘ভূগোল’ প্রকাশ পায় ১৮৪১ সালে। বলা যায়, অক্ষয় দত্তই সর্বপ্রথম ইউরোপীয় জ্ঞান-বিজ্ঞানকে দেশীয় সমাজে সজ্জিত করেছিলেন এবং তিনি মুখ্যত প্রথম বাঙালি যিনি বাংলা ভাষার মাধ্যমে ইউরোপীয় বিজ্ঞানকে জনসাধারণের কাছে পৌঁছে দিয়েছিলেন। ‘ভূগোল’ গ্রন্থে পৃথিবীর আকৃতি, পরিমাণ, গোলকত্ব, জলস্থলের বিবরণ, বিভিন্ন মহাদেশের প্রাকৃতিক ও বাণিজ্যিক বিবরণ এবং আদিবাসীদের ধর্ম ও ভাষা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
বইয়ের ভূমিকায় গ্রন্থকার লেখেন, ‘ইদানীং দেশহিতৈষী মহাশয়দিগের দৃঢ় উদ্যোগে স্থানে স্থানে যে প্রকার প্রকৃষ্ট পদ্ধতিক্রমে বঙ্গভাষার অনুশীলন হইতেছে, তাহাতে ভবিষ্যতে এ দেশীয় ব্যক্তিগণের বিদ্যাবুদ্ধির উন্নতি হওনের বিলক্ষণ সম্ভাবনা আছে, কিন্তু এ ভাষায় এই প্রকার প্রচুর গ্রন্থ দৃষ্ট হয় না যে, তদ্বারা বালকদিগকে সুচারুরূপে শিক্ষা প্রদান করা যায়।’
এই কারণে লেখক বহু ক্লেশ স্বীকার করে বহু ইংরেজি গ্রন্থ মন্থন করে সরল বোধগম্য সুশিক্ষার উপযোগী ভূগোল গ্রন্থটি রচনা করেন। তত্ত্ববোধিনী সভার প্রতি কৃতজ্ঞতা স্বীকার করে গ্রন্থকার লেখেন, ‘এই পুস্তক প্রস্তুত হইয়া উপায়াভাবে কিয়ৎকাল অপ্রকটিত ছিল। পরে তত্ত্ববোধিনী সভার বিশেষরূপে সুপ্রসন্না হইয়া স্বীয় বিত্তব্যয় দ্বারা ইহাকে প্রকাশিত করতে যে প্রকার কৃপা বিতরণ করিলেন, তাহাতে সাহসপূর্ব্বক কহিতে পারি, উক্ত সভার এরূপ অনুগ্রহ না হইলে এই পুস্তক সাধারণ-সমীপে কদাচ এরূপ উদিত হইতে পারিত না। অতএব চিত্তমধ্যে এই অতুল উপকারকে যাবজ্জীবন জাগরুক রাখিয়া, তাহার কৃপামূল্যে বিক্রিত থাকিলাম।’
এই আনুকূল্যের কথা তিনি যে জীবনভর মনে রেখেছিলেন-তা অনুভব করা যায় পরবর্তী পর্যায়ে তত্ত্ববোধিনী পত্রিকার জন্য উৎসর্গীকৃতপ্রাণ সম্পাদকের অকল্পনীয় ও অনন্য কর্মসাধনার মধ্য দিয়ে।
শুধু সংবাদ প্রভাকরের আর্টিকলে নয়, ভূগোল বইয়ের পাতায় নয়, তত্ত্ববোধিনী সভার বক্তৃতাতে নয়, অক্ষয়কুমার দত্তকে দেবেন্দ্রনাথ আরও একবার আমাদের সামনে আবিষ্কার করার সুযোগ পেয়েছিলেন বাবার লেখা পত্রাবলির সুদক্ষ তর্জমা কাজের মধ্য দিয়ে। বাংলা ভাষার উন্নতিসাধনে এই মহামহিমের দান অসাধারণ।
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: তিন দশক পর দক্ষিণ আফ্রিকার (South Africa) রাজনীতিতে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাল প্রয়াত…
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: ডায়মন্ড হারবার (Diamond Harbour) কেন্দ্রের ৪০০-র বেশি বুথে এবং মথুরাপুর (Mathurapur)…
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্কঃ ভোট গণনার দিন স্ট্রং-রুমে থাকবে নিরাপত্তা ব্যবস্থা। স্ট্রং রুমে সব থেকে…
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: রবিবার বিকেল থেকেই শিলিগুড়ি শহরে বিশুদ্ধ পানীয় জল পরিষেবা দেবে শিলিগুড়ি…
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: বুথফেরত সমীক্ষাকে ‘ভুয়ো’ বলে দাবি করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee)।…
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: এবার ইজরায়েলকে (Israel) যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিল আমেরিকা (America)। যদিও নিজের অবস্থানে…
This website uses cookies.