উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: সংসদে ফের জরুরি অবস্থার প্রসঙ্গ। এবার রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর (President Droupadi Murmu) গলায়। বৃহস্পতিবার সংসদের যৌথ অধিবেশনের ভাষণে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘১৯৭৫ সালে জারি হওয়া জরুরি অবস্থা (Emergency imposed) ভারতীয় গণতন্ত্রের অন্ধকারতম অধ্যায়।’ তাঁর কথায়, ‘সে দিনের ঘটনা ছিল সংবিধানের উপর সরাসরি, সবচেয়ে বড় আক্রমণ। গণতন্ত্রকে কলঙ্কিত করার এমন প্রচেষ্টা নিন্দনীয়।’ এরপরই তাঁর ‘তাৎপর্যপূর্ণ মন্তব্য’, ‘সেদিন জাতি ওই অসাংবিধানিক শক্তির বিরুদ্ধে লড়াই করে বিজয়ী হয়েছিল।’
এদিন রাষ্ট্রপতির ভাষণের সময় বিজেপি (BJP) সহ সরকার পক্ষের সাংসদদের উল্লাস করতে দেখা যায়। অন্যদিকে, বিরোধীদের তরফে ধেয়ে আসে প্রতিবাদ। রাজনৈতিক পর্যবেক্ষকদের একাংশের মতে, লোকসভায় শপথগ্রহণের সময় মোদিকে সংবিধান দেখিয়ে গণতান্ত্রিক ঐতিহ্যের কথা মনে করিয়ে দিতে চেয়েছিলেন রাহুল গান্ধি, অখিলেশ যাদবরা। এবার রাষ্ট্রপতি সংবিধানের প্রসঙ্গ তুলে কংগ্রেসের নাম না করে মনে করিয়ে দিলেন, রাহুলের ঠাকুরমাই দেশে জরুরি অবস্থা জারি করে দেশবাসীর গণতান্ত্রিক অধিকার কেড়ে নিয়েছিলেন। সাংবিধানিক বিধি মেনে সংসদে রাষ্ট্রপতির লিখিত ভাষণের ‘বিষয়’ স্থির করে সরকার পক্ষই।
প্রসঙ্গত, গত দশ বছরে মোদির বিরুদ্ধে অঘোষিত জরুরি অবস্থা জারির অভিযোগ এনে সরব হয়েছেন বিরোধীরা। কখনও কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাগুলির প্রভাব খাটিয়ে বিরোধীদের কোণঠাসা করা, কখনও সংবাদমাধ্যমে ছড়ি ঘোরানো, সংসদে বিরোধী স্বর চেপে দেওয়ার মতো একাধিক অভিযোগ উঠেছে। সেই কারণে চলতি নির্বাচনে সংবিধান রক্ষার ডাক দিয়ে প্রচারে নেমেছিলেন বিরোধীরা।
ভাস্কর শর্মা, জয়ন্তী: আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে। আমাকে বাঁচাও। আমি বাঁচতে চাই। আমি এখনও…
দীপ সাহা দিগন্ত বিস্তৃত মাঠ। যতদূর চোখ যায় সবুজের সমারোহ। তার মাঝে মাঝে এখন…
শুভঙ্কর চক্রবর্তী ‘ফাঁকা জমি দেখতে যদি পাও দেরি না করে খুঁটি পুঁতে দাও। দৌড়ে যাও…
নাগরাকাটা: চা বাগানের মহিলাদের স্বনির্ভর করতে এগিয়ে এসেছে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়। সেখানকার সেন্টার ফর ফ্লোরিকালচার অ্যান্ড…
This website uses cookies.