নাগরাকাটাঃ নির্দিষ্ট একটি দিনে নয়। এখানে সারা বছরই দেবশিল্পী বিশ্বকর্মার আরাধনা হয়। এজন্য মন্দিরে রয়েছে আলাদা উপাসনা কক্ষ। কুর্তি চা বাগানের বিশ্বকর্মা পুজো যে কারণে ফি বছরই চা বলয়ের আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে। এবারও এর কোন অন্যথা হয় নি। বাগানের ম্যানেজার রাজেশ কুমার রুংটা বলেন, ‘আর পাঁচটা দিনের মতোই এদিন বিশ্বকর্মার আবাহন হয়েছে। চা শিল্পের চলমান সংকট থেকে বেরিয়ে আসতে দেবতা যাতে আশীর্বাদ করেন সেই প্রার্থনাই বিশেষ দিনটিতে করেছি।’
কুর্তি চা বাগানের যে মন্দিরে ব্রহ্মারূপী বিশ্বকর্মার অধিষ্ঠান সেই মন্দিরটিও পর্যটকদের কাছে একটি দ্রষ্টব্য স্থান। ডুয়ার্সে বেড়াতে এলে যে কোন ট্যুর অপারেটার কুর্তির মন্দিরে একবার হলেও পর্যটকদের নিয়ে আসেন। মন্দিরটি ১৯৯৪ সালে তৈরি। সেখানে বিশ্বকর্মা ছাড়াও ৪ টি আলাদা উপাসনা কক্ষ রয়েছে রাম-সীতা, শিব-পার্বতী, দূর্গা ও লক্ষ্মী-নারায়ণ। অন্যান্য দেব দেবীদের মতো বিশ্বকর্মা পুজো প্রতি দিন ৪ বার করে হয়। বাগানের পক্ষ থেকে এজন্য স্থায়ী দু’জন পুরোহিতও নিয়োগ করা আছে। এদিন বিশ্বকর্মাকে বিশেষ ভোগ দেওয়া হয়। অঞ্জলি দেন বাগান ম্যানেজার সহ অন্য পরিচালকরা। শ্রমিকরাও পুজো দেখতে আসেন। মন্দিরটির পরিচালন খরচের পুরোটাই বাগান কর্তৃপক্ষের। এজন্য বছরে মোটা অঙ্কের টাকা খরচ করেন তাঁরা। প্রতিদিন মন্দির চত্ত্বর ও আশপাশ সাফ সাফাই করা হয়। একটি পাতাও সেখানে পড়ে থাকতে দেওয়া হয় না। চা বাগান বিশেষজ্ঞ রাম অবতার শর্মা বলেন, ডুয়ার্সের কোন মন্দিরে সারাবছরই বিশ্বকর্মা পূজিত হন এমন আর দৃষ্টান্ত নেই।
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: নতুন ছবির লুক ফাঁস হল রনবীর কাপুরের। শনিবার নীতেশ তিওয়ারির নতুন…
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: ফুচকা বিক্রি করে আর পাঁচজন সাধারণ মানুষের মতোই দিন কাটাচ্ছিলেন। কিন্তু…
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: রোজ রোজ একই ব্রেকফাস্ট খেতে কারোরই ভালো লাগে না। রোজকার খাবার…
সৌরভ কুমার মিশ্র, হরিশ্চন্দ্রপুর: এলাকায় সরকারি কাজ করছিলেন এক ঠিকাদার। আর সেই কাজের জন্য ছয়…
রায়গঞ্জ: ২০১৯ সালের ২৫ নভেম্বর জিতেন্দ্র সিং বনাম ভারতের পরিবেশ মন্ত্রকের মামলায় রায়ের ১৮-২১ অনুচ্ছেদে…
মালদা: দ্বিতীয় দফার নির্বাচন শেষ। এবার লক্ষ্য তৃতীয় দফার নির্বাচন (Loksabha Election 2024)। সমস্ত রাজনৈতিক…
This website uses cookies.