উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: পুরীর (Puri) মন্দিরের (Jagannath Temple) রত্ন ভাণ্ডার (Ratna Bhandar) কবে খোলা হবে, তা জানতে মুখিয়ে রয়েছেন সকলেই। এবার এনিয়ে মুখ খুললেন ওডিশার নয়া মুখ্যমন্ত্রী (Odisha CM) মোহন মাঝি (Mohan Majhi)। রবিবার ভুবনেশ্বরের একটি অনুষ্ঠানে সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে ওডিশার বিজেপি সরকারের মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘খুব শীঘ্রই খোলা হবে জগন্নাথ মন্দিরের রত্ন ভাণ্ডার।’
এদিন মুখ্যমন্ত্রী মাঝি বলেন, ‘রত্ন ভাণ্ডার খুব শীঘ্রই খোলা হবে। খতিয়ে দেখা হবে ভাণ্ডারে গচ্ছিত থাকা জগন্নাথদেবের সমস্ত রত্ন। যদি কোনও অনিয়ম ধরা পড়ে এবং কেউ দোষী সাব্যস্ত হয়, তবে কড়া পদক্ষেপ করা হবে।’
৮ জুলাই এই ভাণ্ডার খোলার দিন ঘোষণা করে বিপাকে পড়েন এএসআই-এর সুপারইনটেনডেন্ট ডিবি গরনায়ক। তবে সেই দাবিকে খারিজ করে দেন ওডিশার আইনমন্ত্রী পৃথ্বীরাজ হরিচন্দন। তিনি বলেন, ‘৮ জুলাই রত্ন ভাণ্ডার খোলার বিষয়ে এখনও কোনও সরকারি সিদ্ধান্ত হয়নি। একজন আধিকারিক এরকম মন্তব্য করেছেন। তিনি বিভ্রান্তি তৈরি করছেন। ওই সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিষয়টি খতিয়ে দেখে রত্ন ভাণ্ডার খোলার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
আরটিআই করে এই রত্ন ভাণ্ডারের ভিতর কী আছে, তা বিভিন্ন সময় জানতে চাওয়া হয়েছে। কিন্তু, পুরীর মন্দির কমিটি জানিয়েছে, এই রত্ন ভাণ্ডার খোলার কোনও পরিকল্পনাই তাদের নেই। ৪৪ বছরেরও বেশি সময় ধরে বন্ধ রয়েছে রত্ন ভাণ্ডার। তার মধ্যে গত ছয় বছর ধরে গায়েব হয়ে রয়েছে এই ভাণ্ডারের চাবি। লোকসভা নির্বাচনের মাঝে বিশেষভাবে চর্চায় ছিল পুরীর জগন্নাথ মন্দির। নরেন্দ্র মোদির বলেছিলেন, ‘ওডিশায় বিজেপি সরকার ক্ষমতায় এলে রত্ন ভাণ্ডারের রহস্য উদঘাটন হবে।’
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: স্টেজ থ্রি স্তন ক্যানসারে (Breast cancer) আক্রান্ত অভিনেত্রী হিনা খান (Hina…
শিলিগুড়ি: রাজ্যে একের পর এক গণপিটুনির ঘটনায় তোলপাড় রাজ্য রাজনীতি। একাধিক ঘটনায় নাম জড়িয়েছে শাসকদল…
জামালদহ: সোমবার বিকেল চারটে। আর্থমুভার দিয়ে মাটি খোঁড়ার কাজ চলছে। গর্তের মধ্যে সমাধিস্থ করা হল…
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: জামিন পেলেন ‘তাজা নেতা’ আরাবুল ইসলাম (Arabul Islam)। মঙ্গলবার কলকাতা হাইকোর্টের…
শিলিগুড়ি: পরকীয়ার অভিযোগে সালিশি সভা ডেকে মহিলা ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মারধর (Assault Case)! চোপড়ার…
হলদিবাড়ি: যমুনা নদীতে (Yamuna River) স্নান করতে নেমে তলিয়ে (Drowned) গেল দুই ভাই। জলপাইগুড়ি সদর…
This website uses cookies.