বুনিয়াদপুরঃ দিল্লিতে মন্ত্রিসভার শপথ গ্রহণের পর বিজেপির রাজ্য সভাপতি তথা কেন্দ্রের দুই দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার জেলায় প্রথম পা রাখলেন বুনিয়াদপুরে। এদিন তাঁকে অভিনন্দন যাত্রার মধ্যে দিয়ে সম্বর্ধনা দেওয়া হল। উপস্থিত জেলার দুই বিধায়ক সত্যেন্দ্র নাথ রায় ও বুধরাই টুডু সহ অন্যান্য জেলা নেতৃত্ববৃন্দ। এদিন অভিনন্দন যাত্রা বেলা ১১ টায় বুনিয়াদপুর সরাইহাট থেকে ট্রাফিক মোড় হয়ে কোর্টমোড় পর্যন্ত যায়। সেখান থেকে পুরনো বাসস্ট্যান্ডে এসে শেষ হয়। ব্যান্ড ও ঢাকের বাজনায় শতাধিক কর্মী সমর্থকরা অভিনন্দন যাত্রায় পা মেলান। পুষ্পস্তবক ও পদ্মফুল দিয়ে একে একে নেতা কর্মীরা নতুন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীকে সম্বর্ধনা দেন। স্বাধীনতার পর এই প্রথম কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী পেল দক্ষিণ দিনাজপুর জেলা বাসি। এদিন কেন্দ্রীয় শিক্ষা ও উত্তর-পূর্ব ভারতের আটটি রাজ্যের উন্নয়ন দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী সুকান্ত মজুমদার তার জয়ের পিছনে বংশিহারি ও বুনিয়াদপুরবাসীকে বিশেষভাবে কৃতজ্ঞতা জানান।
বুনিয়াদপুরের মাটিতে পা রেখেই দলীয় সম্বর্ধনা মঞ্চ থেকে তিনি জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থা সহ রেলের উন্নয়নের অসমাপ্ত কাজগুলো সমাপ্ত করবেন এমনটাই আশ্বাস দিয়েছেন। তাঁর প্রথম লক্ষ্য বুনিয়াদপুর থেকে কালিয়াগঞ্জ রেলপ্রকল্পের কাজকে ত্বরান্বিত করা। এছাড়াও হিলি-তুরা করিডর করার কাজে হাত দেবেন। জেলার রেল স্টেশন গুলির আধুনিকীকরণ সহ দক্ষিণ ভারতের সঙ্গে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার ট্রেন যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলা।
অপরদিকে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার চিত্র পরিবর্তনের জন্য তার মন্ত্রণালয়ের অধীনে হিলি-তুরা করিডর (ভায়া বাংলাদেশ) তৈরির উদ্যোগ নিয়েছেন। সম্প্রতি দিল্লিতে লোকসভা চালু হচ্ছে। সেই সময় তুরা (মেঘালয়ের) মুখ্যমন্ত্রী কর্ণাট সাংমা দিল্লি আসবেন। তাঁর সঙ্গে এ বিষয়ে বৈঠক হবার কথা আছে। তিনি এও বলেন, ‘এ বিষয়ে মন্ত্রণালয়ে আমি ফাইল দেখেছি। ওয়ার্ল্ড ব্যাংকের সার্ভে চলছে। পুরো বিষয়টি সময়সাপেক্ষ। বাংলাদেশের উপর কিছুটা নির্ভর করছে। বাংলাদেশ সম্মতি দিলে হিলি-তুরা করিডর গড়ে তোলা হলে দক্ষিণ দিনাজপুর জেলার আমূল পরিবর্তন হবে।
ভাস্কর শর্মা, জয়ন্তী: আমার দম বন্ধ হয়ে আসছে। আমাকে বাঁচাও। আমি বাঁচতে চাই। আমি এখনও…
দীপ সাহা দিগন্ত বিস্তৃত মাঠ। যতদূর চোখ যায় সবুজের সমারোহ। তার মাঝে মাঝে এখন…
শুভঙ্কর চক্রবর্তী ‘ফাঁকা জমি দেখতে যদি পাও দেরি না করে খুঁটি পুঁতে দাও। দৌড়ে যাও…
নাগরাকাটা: চা বাগানের মহিলাদের স্বনির্ভর করতে এগিয়ে এসেছে উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়। সেখানকার সেন্টার ফর ফ্লোরিকালচার অ্যান্ড…
This website uses cookies.