কলকাতা: দ্বাদশ শ্রেণির রেজাল্ট বেরোনোর পর থেকে কলেজে ভর্তি নিয়ে তোড়জোড় শুরু হয়েছে পড়ুয়াদের মধ্যে। বুধবার রাজ্যের শিক্ষা দপ্তরের তরফে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, এবার থেকে তিন নয়, স্নাতক হবে চার বছরে। জাতীয় শিক্ষানীতি মেনে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এরপরই জটিলতা বাড়তে থাকে পাস কোর্স ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি কোর্স নিয়ে। বৃহস্পতিবার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়ে দেন, পাশ কোর্সের ক্ষেত্রে নিয়মে কোনও বদল হচ্ছে না। অর্থাৎ, আগের মতোই তিন বছরের থাকবে পাঠক্রম। চার বছরের নিয়ম শুধু ডিগ্রি কোর্সের জন্য।
এদিন বিশ্ববাংলা মেলাপ্রাঙ্গণে এবছরের কৃতীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠান ছিল। সেখানে উপস্থিত হয়ে মুখ্যমন্ত্রী এও জানান, কেউ যদি ২ বছর পড়ার পর ছেড়ে দেয়, তারপর ফের যোগ দিয়ে সেই পড়াশোনা চালিয়ে যেতে চায়, সেক্ষেত্রে তাঁকে সেই সুবিধাও দেওয়া হবে। পাশাপাশি মুখ্যমন্ত্রী জানান, নতুন নিয়ম অনুযায়ী এবার থেকে স্নাতকোত্তরে ১ বছরের কোর্স হবে। এতে পড়াশোনা আরও সহজ হবে। রাজ্যের পড়ুয়াদের সুবিধা হবে।
প্রসঙ্গত, ২০২০ সালে নতুন শিক্ষানীতি পাশ হয় সংসদে। এই শিক্ষানীতির অন্যতম বিষয় ছিল ৪ বছরের ডিগ্রি কোর্স চালু করা। গত বছর ডিসেম্বর মাসে ৪ বছরের ডিগ্রি কোর্সের পাঠক্রম চূড়ান্ত করে ইউজিসি। তারপর সব রাজ্যকে সেই পাঠক্রম বলবৎ করার জন্য অনুরোধ করা হয়। এই শিক্ষানীতি নিয়ে আপত্তি ছিল পশ্চিমবঙ্গ সরকারের। বুধবার এই নতুন নিয়ম চালু করে রাজ্য সরকার। অনেকে প্রশ্ন তোলেন, তবে রাজ্য সরকার জাতীয় শিক্ষানীতি মেনে নিল? রাজ্যের শিক্ষামন্ত্রী ব্রাত্য বসু স্পষ্ট করেছেন, জাতীয় শিক্ষানীতি পুরোপুরি মেনে নেওয়া হয়নি। এই নীতির ভালো দিকগুলি নিয়ে রাজ্যে নতুন শিক্ষানীতি তৈরি করা হচ্ছে।
রতুয়াঃ শুক্রবার উত্তর মালদার তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়ের সমর্থনে রোড শো করেন অভিনেতা দেব। এদিন…
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্কঃ আগামী ১১ জুন থেকে শুরু হবে বেঙ্গল প্রো টি-টোয়েন্টি লিগ। শুক্রবার…
গাজোলঃ মাদ্রাসা বোর্ডের পরীক্ষায় আবার জয়জয়কার গাজোলের রামনগর হাই মাদ্রাসার। এবারে এই মাদ্রাসা থেকে রাজ্যের…
দিনহাটাঃ শরীরে বাসা বেধে ছিল মারণ রোগ ক্যানসার, কিন্তু তাতে দমানো যায়নি দিনহাটা জ্ঞানদাদেবী গার্লস…
গয়েরকাটা: সেতুর কাজ করতে গিয়ে ক্রেনের তার ছিঁড়ে স্টিলের গার্ডারে চাপা পড়ে গুরুতর জখম হলেন…
জামালদহ: এক কামরার ভাড়া বাড়ি। পাশেই চলে রান্নাবান্না। বাবা ঠিকা শ্রমিক। বিভিন্ন মিষ্টির দোকানে কিংবা…
This website uses cookies.