মানিকচক: গঙ্গায় জলস্তর বাড়তেই ভূতনিতে মরশুমের প্রথম ভাঙন(Erosion) শুরু হয়েছে। এখানে ভূতনির(Bhutni) প্রান্তিক এলাকা কেশরপুরে গঙ্গা ও কোশি শাখা নদীর মুখে নদীর বাম তীরবর্তী এলাকায় প্রায় ৫০০ মিটার এলাকাজুড়ে ভাঙন চলছে। সেচ দপ্তরের উদ্যোগে ভাঙন প্রতিরোধের যে কাজগুলি চলছিল সেগুলি অনেকাংশে তলিয়ে গিয়েছে বলে জানাচ্ছেন গ্রামবাসীরা।
স্থানীয় ভাঙন দুর্গত এলাকার বাসিন্দা বীরবল মাহাতোর অভিযোগ, প্রায় ৭ কোটি টাকা ব্যয়ে এখানে ভাঙন রোধের কাজ হচ্ছিল তা অত্যন্ত নিম্নমানের বলে অভিযোগ করা হয়েছিল। তারপরেও প্রশাসন কোনও গুরুত্ব দেয়নি প্রথম দিনের ভাঙনে সেই কাজের অনেকাংশই তলিয়ে গিয়েছে। নদীর তীরবর্তী গ্রামের বাসিন্দারা আতঙ্কের মধ্যে রয়েছে। জেলা সেচ দপ্তরের এক বাস্তুকার জানিয়েছেন, পরিস্থিতি সরেজমিনে খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
জেলাশাসক নীতিন সিংহানিয়া জানিয়েছেন, সেচ দপ্তরকে প্রয়োজনীয় নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। আমরা পরিস্থিতির ওপরে নজর রাখছি।