হরিশ্চন্দ্রপুর: ইদের দিন স্ত্রীকে পিটিয়ে খুনের অভিযোগ উঠল স্বামী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজনের বিরুদ্ধে। ঘটনাটি ঘটেছে হরিশ্চন্দ্রপুরের সাদলিচক অঞ্চলে। এমনকি মিথ্যে তথ্য দিয়ে প্রমাণ লোপাটেরও অভিযোগ উঠেছে। থানায় অভিযোগ দায়ের করলেন মৃতার বাবা। জানা গিয়েছে, মৃতার নাম নিলুফা খাতুন। ঘটনায় মূল অভিযুক্ত নিলুফার স্বামী মহম্মদ সাইফুদ্দিন।
পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, প্রায় সাত বছর আগে উত্তর তালসুরের বাসিন্দা নিলুফার সঙ্গে বিয়ে হয় মহম্মদ সইফুদ্দিনের। নিলুফার পরিবারের অভিযোগ, বিয়ের পর থেকেই নিলুফার উপর শারীরিক এবং মানসিক নির্যাতন করত তাঁর স্বামী। এর আগে বেশ কয়েকবার পারিবারিক সমস্যা সমাধানের চেষ্টা হয়েছে। কিন্তু তারপরেও নির্যাতন বন্ধ হয়নি। বৃহস্পতিবার ইদের দিন সকালে নিলুফা তাঁর মাকে ফোন করে জানায় তাঁর উপর মারাত্মক শারীরিক নির্যাতন হচ্ছে। তারপর থেকে আর নিলুফার ফোনে যোগাযোগ করতে পারেনি নিলুফার বাবার বাড়ির লোকেরা। পরবর্তীতে বিকেলে শ্বশুরবাড়ি থেকে মায়ের কাছে ফোন আসে। তাঁরা দাবি করে, নিলুফা আত্মহত্যার চেষ্টা করেছে। তাঁকে চিকিৎসার জন্য মালদা নিয়ে যাওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়েছে। কিন্তু নিলুফার বাবার বাড়ির লোকের অভিযোগ, তাঁর দেহে বহু জায়গায় মারধরের আঘাত রয়েছে। তাদের দাবি, মেয়েকে পিটিয়ে খুন করা হয়েছে। শুক্রবার হরিশ্চন্দ্রপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে মৃতার বাবা। অভিযুক্তদের কঠোর শাস্তির দাবি করা হয়েছে।
হরিশ্চন্দ্রপুর থানার আইসি মনোজিৎ সরকার জানিয়েছেন, অভিযোগ এখনো জমা পড়েনি । মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মালদা মেডিকেল কলেজে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার তদন্ত চলছে।
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: আজারবাইজান সীমান্ত থেকে ফেরার পথে দূর্ঘটনার কবলে পড়ল ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম…
কিশনগঞ্জঃ নির্বাচনের মাঝেই ফের লক্ষ লক্ষ দেশি-বিদেশি টাকা উদ্ধার করল বিহার পুলিশ। রবিবার এই বিপুল…
কোচবিহার: এবার অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়েও সাফল্যের চিহ্ন রাখল কোচবিহার। শনিবার বিশ্বসেরা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ…
বেলাকোবাঃ রাস্তা নির্মাণে নিম্নমানের কাজের অভিযোগে সরব হলেন গ্রামবাসীরা। ঘটনাটি জলপাইগুড়ির সদর ব্লকের বেলাকোবা গ্রাম…
রায়গঞ্জ: অবশেষে ধরা পড়ল ত্রিপুরার প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী দুর্গাপ্রসন্ন দেব খুনের মূল পাণ্ডা রাকেশ বর্মন (৩৩)।…
রায়গঞ্জঃ এক তরুণীকে অপহরণ করে অন্যত্র লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মূল অভিযুক্তের কাকাকে গ্রেপ্তার করল রায়গঞ্জ…
This website uses cookies.