নাগরাকাটা: গ্রামে পাম্প হাউস থাকলেও জল পৌঁছোয় না একাধিক এলাকায়। ক্ষোভে এলাকার বাসিন্দারা সেই পাম্প হাউসে দু’দিন ধরে তালা ঝুলিয়ে রাখলেন। এর ফলে বিড়ম্বনা তৈরি হয় অন্য স্থানে। ওই পাম্প হাউস থেকেই সরবরাহ করা অন্য দু’তিনটি এলাকাও পানীয় জল বঞ্চিত হয়ে থাকল এই কয়েকদিন। সোমবার দুপুরে পঞ্চায়েত প্রশাসনের হস্তক্ষেপে পাম্প হাউসের তালা খোলা হয়। ঘটনাটি নাগরাকাটার সুলকাপাড়া গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রেমনগরের। এলাকাটি নাগরাকাটা বস্তি লাগোয়া। এদিন সেখানে আসেন জনস্বাস্থ্য কারিগরি দপ্তরের (পিএইচই) কর্তারাও। দপ্তরের জলপাইগুড়ি ডিভিশনের জুনিয়ার ইঞ্জিনিয়ার শুভঙ্কর রায় বলেন, ‘বেশিরভাগ বাড়িতেই জল যেত। কয়েকটি বাড়িতে কিছু সমস্যার কারণে জল পৌঁছোচ্ছিল না। সেটা মেরামত করার কাজ শুরু হয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হয়ে যাবে।‘
স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে প্রেমনগরে যে পাম্প হাউসটি রয়েছে সেখান থেকে ভূগর্ভস্থ জল তুলে সরাসরি ওই গ্রাম ছাড়াও চম্পা লাইন, সুখানী বস্তির একাংশ, হাজারি লাইন, যমুনা মোড়, তিন নম্বর গেট, চাদর লাইন, টিআরএ এলাকার একাংশে সরবরাহ করা হয়। পাম্প হাউসে তালা লাগিয়ে দেওয়ার কারণে সব এলাকাতেই জল পৌঁছোনো বন্ধ হয়ে যায়। পাম্প অপারেটার আকাশ প্রধান বলেন, ‘জল পেলে সবাই পাবে। না পেলে কেউ নয়। এমন কথা বলে কয়েক জন এসে পাম্প হাউসে তালা মেরে দিয়েছিল। যে কারণে ২ দিন ধরে পাম্প চালানো সম্ভব হচ্ছিল না। যাই হোক এদিন তালা খুলে দেওয়া হয়েছে।‘
পিএইচই সূত্রের খবর পাইপ লাইনে কিছু সমস্যা রয়েছে। এর পাশাপাশি স্ট্যান্ড পোস্টের মুখও কেউ বা কারা খুলে দিয়েছে। যে কারণে সংকট তৈরি হয়। তা মিটে যাওয়ার পথে।
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: জম্মু ও কাশ্মীরে নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে খতম দুই জঙ্গি। কুপওয়াড়া জেলার…
জলপাইগুড়ি: বাবার লেখা গল্প থেকে শর্ট ফিল্ম তৈরি করে জলপাইগুড়ির রেশ ভট্টাচার্য নজর কাড়লেন। জলপাইগুড়ি…
গাজোল: মাত্র এক নম্বরের জন্য মেধাতালিকায় প্রথম দশে স্থান হয়নি গাজোল শিউচাঁদ পরমেশ্বরী বিদ্যামন্দিরের ছাত্রী…
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: নাগরিকত্ব সংশোধনী (CAA) আইন নিয়ে বিরোধী জোট ‘ইন্ডিয়া’র (India alliance) দিকে…
নীহাররঞ্জন ঘোষ, মাদারিহাট: পেটের দায়ে ভিনরাজ্যে কাজের জন্য কেউ (Migrant Worker) গিয়েছিলেন ২০০৩ সালে, কেউ…
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে সাময়িক স্বস্তি পেলেন সন্দেশখালির প্রতিবাদী নারী পিয়ালি দাস…
This website uses cookies.