উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: ভুয়ো নামে নেপালের কাঠমান্ডুর কাছে একটি হোটেলে প্রায় এক সপ্তাহ ছিলেন পাকিস্তানি যুবতি সীমা হায়দার এবং তাঁর প্রেমিক নয়ডার বাসিন্দা শচীন মিনা। এমনটাই দাবি করলেন নেপালের ওই হোটেল মালিক গণেশ।
তিনি বলেন, ‘মার্চ মাসে তাঁর হোটেলে এসেছিলেন সীমা এবং শচীন। হোটেল ভাড়া করার সময় শচীন নিজের নাম ‘শিবাংশ’ বলে জানিয়েছিলেন। তাঁরা ৭-৮ দিন হোটেলের ২০৪ নম্বর ঘরে ছিলেন। বেশিরভাগ সময় তাঁরা হোটেলের ঘরেই থাকতেন। মাঝে মধ্যে সন্ধ্যার দিকে বাইরে গিয়ে আবার রাত ১০টার মধ্যে হোটেল ঢুকে যেতেন। কারণ তাদের হোটেল ১০টার মধ্যে বন্ধ হয়ে যায়। শচীন ওই হোটেলে আগেই পৌঁছে গিয়েছিলেন এবং হোটেল কর্মীদের জানিয়েছিলেন, তাঁর ‘স্ত্রী’ সীমা পরের দিন আসবেন। সেই মতোই সীমা পরের দিন হোটেলে আসেন। তবে তিনি একাই হোটেলে এসেছিলেন। তাঁর সঙ্গে চার সন্তান ছিল না। এমনকি তাঁরা ভারতীয় টাকা ব্যবহার করে হোটেলের ভাড়া মিটিয়েছিল। গণেশের আরও দাবি, হোটেলে প্রায় এক সপ্তাহ থাকার পর সীমা এবং শচীন আলাদা আলাদা ভাবে হোটেল থেকে বেরিয়ে যান।
ইতিমধ্যে, সীমা ও শচীনকে নিজেদের হেপাজতে নিয়েছে এটিএস। তাঁকে জেরা করেই একের পর এক চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে আসছে বলে এটিএস সূত্রে খবর।
#WATCH | Kathmandu | Ganesh – a hotel owner in Nepal claims that UP resident Sachin and Pakistani national Seema Haider stayed at his hotel.
He says, “They came here in March and left after staying here for 7-8 days. Most of the time, they used to be inside their room, go out in… pic.twitter.com/3AshzqNxCL
— ANI (@ANI) July 19, 2023