রায়গঞ্জ: নেই কোনও সরকারি নির্দেশিকা, অথচ সরকারি বিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের থেকে নেওয়া হচ্ছে টাকা, এমনই অভিযোগ উঠল উত্তর দিনাজপুর জেলার রায়গঞ্জে।ঠিক কী কারনে টাকা নিচ্ছেন শিক্ষকরা? অভিভাবকেরা বলছেন, শিক্ষা দপ্তরের অনুমতি ছাড়া তাঁদের থেকে টাকা তুলে পড়ুয়াদের বায়োমেট্রিক হাজিরা সিস্টেম চালু করা হয়েছে।
এপ্রসঙ্গে রায়গঞ্জের গার্লস ফ্রি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক তথা তৃণমুল প্রাথমিক শিক্ষক সংগঠনের জেলা সভাপতি গৌরাঙ্গ চৌহান জানিয়েছেন, ‘জেলার বাকি স্কুলগুলিতেও যাতে এই সিস্টেম চালু করা যায় সেদিকে পদক্ষেপ করা হবে। শুধু তাই নয়, অভিভাবক ছাড়া খুদে পড়ুয়ারা যাতে বহিরাগতদের খপ্পড়ে না পড়ে সেই কারণেই এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’
তবে প্রশাসনের অনুমতি ছাড়া সবটা করা কী সম্ভব? উঠছে প্রশ্ন। এধরণের কাজের জন্য সরকারি কোনও নির্দেশিকা নেই বলে দাবি করেছেন জেলা প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শক। যদিও এই সিস্টেম চালু হওয়ায় খুশি অভিভাবকরা।