উত্তর সম্পাদকীয়

কামানে ভাঙবে না ভিতর ঘরের চৈতন্য মন্দির

  • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়

সবশেষে তৈরি করলেন মানুষ। ছড়িয়ে দিলেন পৃথিবীতে।

তারপর ভগবান বসলেন বৈঠকে, কী করা যায়! কোথায় কোথায় লুকিয়ে রাখা যায় মানুষ সৃষ্টির এই রহস্য! কে মানুষ, এই তথ্যটিকে কোথায় গোপন করা যায়! অন্য দেবতারাও সব হাজির। কী করা যায়!

এক দেবতা বললেন, ‘চলুন, পৃথিবীর সর্বোচ্চ পাহাড়ের চূড়ায় বরফ চাপা দিয়ে রেখে আসি’। আরেক দেবতা বললেন, ‘না না, ওটা খুব সুবিধের জায়গা হবে না। বরং ওটাকে আমরা গর্ত খুঁড়ে পৃথিবীর কেন্দ্রে রেখে আসি।’

উপস্থিত আরেক দেবতা মাথা নেড়ে বললেন, ‘ধ্যুস, ওটা নিরাপদ জায়গা নয়, তার চেয়ে সমুদ্রের গভীরে লুকিয়ে রাখাই ভালো।’

মহা সমস্যা, মতের মিল কিছুতেই আর হয় না। কোথায় রাখা যায় এই রহস্য। শেষে স্বয়ং ভগবানই বিধান দিলেন, ‘আরে সবচেয়ে ভালো জায়গাটা আপনারা খুঁজে পেলেন না!’

‘কোন জায়গা! আপনি কি পেয়েছেন?’

‘অবশ্যই। আসুন, এই জ্ঞান, এই তত্ত্ব, এই রহস্য আমরা মানুষের ভিতরেই রেখে দিই। মানুষ বয়ে বেড়াবে, দিগ্বিদিকে ছুটে বেড়াবে, বাইরে খুঁজবে, ভুলেও ভিতরের দিকে ফিরে তাকাবে না। তাকালেও দেখতে পাবে না। এমন এক অনুসন্ধান, যে কায়দাটা লক্ষে একজন, দুজনই জানবে।’ বাহবা, বাহবা করে উঠলেন দেবতারা। জবরদস্ত ব্যবস্থা। অনুসন্ধানকারীর পকেটেই অনুসন্ধানের বস্তু।

প্রতিটি পেট্রোল পাম্পে সেই যন্ত্রটি আছে, অয়েল পাম্প। ডিজিটাল মিটার লাগানো। দ্রুত সংখ্যা পালটে যায়। আমাদের পৃথিবীটা সেই রকম দ্রুত বদলে যাচ্ছে। ভালো আর মন্দ এখন অতি স্পষ্ট। আগে মাঝামাঝি একটা পর্যায় ছিল। বদের মধ্যে ভালো কিছু, ভালোর মধ্যে মন্দ কিছু, এই রকম একটা সহনীয় ব্যাপার ছিল। কোনওটাই সহ্যসীমা অতিক্রম করে যেত না। তিনি বললেন, ‘মেরেছিস কলসির কানা, তা বলে কি প্রেম দেব না!’ অমনি জগাই সাষ্টাঙ্গে মহাপ্রভুর পদতলে। জগাই, মাধাই অচিরে উদ্ধার। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ গিরিশকে বললেন, ‘বেশ, তোমার বকলমা আমাকে দাও।’ গিরিশ বললেন, ‘আমাকে তোমরা দেখো, আমার পরিবর্তন, তাহলেই বুঝবে শ্রীরামকৃষ্ণের শক্তি, তাঁর মহিমা, তাঁর করুণা। গিরিশ যেখানে বসত, সেখানে সাতহাত জমির গভীরে পাপ চলে যেত। দেখো, তিনি আমার কি রূপান্তর ঘটিয়েছেন! ঠাকুর অকপট হওয়ার পর কালীঘাটে  গিয়ে সারারাত হাঁড়িকাঠের কাছটিতে চুপ করে বসে থাকতুম। কেন জানো? নিত্য কত ছাগ বলি হয়। সেই আর্তচিৎকারে মায়ের দৃষ্টি এইখানে পড়তে বাধ্য। তাঁর দৃষ্টি আকর্ষণের জন্যে এর চেয়ে ভালো জায়গা সারা মন্দিরে আর দ্বিতীয় কোথাও নেই।’

রাতের পর রাত ঠাকুর তাই গিরিশকে হাঁড়িকাঠের পাশে বসিয়ে রেখেছেন।

ঘোষ গিরিশের কী জেদ! দেখতে চেয়েছিলেন শ্রীরামকৃষ্ণের কতটা শক্তি! তাঁর পুণ্য প্রভাব গিরিশের আঁধার ঘরে আলো জ্বালাতে পারে কি না! গিরিশবাবু থিয়েটার থেকে বেরিয়ে চলে যেতেন বেশ্যালয়ে। প্রথম রাতটা সেখানে কাটালেও শেষ রাতে নিজের বিছানায় এসে অবশ্যই শোবেন। একদিন সিদ্ধান্ত নিলেন, ‘আজ সারারাত বেশ্যালয়েই থাকব, দেখি তোমার ক্ষমতা কত দক্ষিণেশ্বরের ঠাকুর। কাম আর কাঞ্চনে তোমার অপ্রীতি। তোমার যত ক্ষোভ। হাতে টাকা ছোঁয়ালে তোমার আঙুল বেঁকে যায়। তোশকের তলায় লুকিয়ে রাখলে, তুমি ঠিক ধরে ফেল। বসামাত্রই লাফিয়ে ওঠো, যেন বৃশ্চিক দংশন হল। তোমার নাকি সন্তান ভাব! নারীর দিকে তাকালেই তুমি শিশু হয়ে যাও। নিজের স্ত্রীকে আসনে বসিয়ে ভবতারিণী জ্ঞানে পুজো করে নিজের সাধন ফল ও জপের মালাটি পর্যন্ত সমর্পণ করে দিলে! তিন মাকে এক করে ফেললে, নিজের মা, ভবতারিণী মা ও সারদা মা!’

গিরিশ সামান্য এক গণিকার পাশে শুয়ে শুয়ে ভাবছেন এই সব। আর মনে মনে সম্মুখসমরে আহ্বান করছেন ঠাকুরকে। নেশায় চুর হয়ে আছেন। এসো দেখি এইখানে, এই মদ আর মেয়েমানুষের গন্ধে। রাত এগোচ্ছে। শেষ রাত এসে গেল। বিছানা ছেড়ে উঠে বাড়ি চলে যাওয়ার কথা। উঠছেন না। ঠাকুরের সঙ্গে লড়াই।

বিছানা আঁকড়ে পড়ে আছেন নট ও নাট্যকার, বাংলার ‘গ্যারিক’ গিরিশচন্দ্র, বিবেকানন্দের জি সি। আর দশ মাইল দূরে দক্ষিণেশ্বরের নির্জন নিরালা মন্দির সংলগ্ন তাঁর ছোট্ট ঘরখানিতে মনুষ্যরূপী ভগবান শ্রীরামকৃষ্ণ দুই করে মৃদুতালি বাজাতে বাজাতে তরল অন্ধকারে একবার এপাশ থেকে ওপাশ, ওপাশ থেকে এপাশ চলে বেড়াচ্ছেন। ভাবাবেশে টলছেন। পরিধানের বস্ত্র অসংলগ্ন হয়ে আছে। ধারালো দুটি ঠোঁটে মৃদু হাসি। মনে মন স্মরণ করছেন, গিরিশকে কী বলেছিলেন একদিন, ‘তুমি গালাগাল, খারাপ কথা, অনেক বলো। তা হোক, ওসব বেরিয়ে যাওয়াই ভালো। বদরক্ত রোগ কারো কারো আছে। যত বেরিয়ে যায় ততই ভালো। উপাধি নাশের সময়েই শব্দ হয়। কাঠ পোড়াবার সময় চড়চড় শব্দ করে। সব পুড়ে গেলে আর শব্দ থাকে না। তুমি দিন দিন শুদ্ধ হবে। তোমার দিন দিন খুব উন্নতি হবে। লোকে দেখে অবাক হবে। তোমার এমনিই হবে।’

ঘরের মাঝখানে ঠাকুর থমকে দাঁড়িয়েছেন। পশ্চিমের গঙ্গায় জল কল্লোলের শব্দ। ঠাকুর বলছেন, ‘মা! যে ভালো আছে তাকে ভালো করতে যাওয়া কি বাহাদুরি? মা! মরাকে মেরে কী হবে? যা খাড়া হয়ে রয়েছে তাকে মারলে তবেই তো তোমার মহিমা?’

এরপর কী হল? শোনা যাক গিরিশবাবুর বয়ানে, ‘রাত তখন তৃতীয় প্রহর। হঠাৎ সর্বাঙ্গে একটা জ্বালা। যেন শত সহস্র বিছা কামড়াচ্ছে। তবু পড়ে আছি জেদ করে। সেই অসহ্য যন্ত্রণা সহ্য করতে না পেরে উঠে পড়লুম। মেয়ে মানুষটি প্রশ্ন করলে, ‘কোথায় চললে গো?’

‘হঠাৎ মনে পড়ল, বাক্সর চাবি বৈঠকখানায় ফেলে এসেছি।’

‘মিথ্যে কথা। দ্রুত বাড়ি ফিরে এসে শান্তি। পরের দিন গেছি দক্ষিণেশ্বরে ঠাকুরের কাছে- ‘কাল রাতে তোমাকে পরীক্ষা করলুম ঠাকুর। ইচ্ছে করে পড়েছিলুম বেশ্যালয়ে। সে আমার থিয়েটারে অভিনয়ও করে। শেষ রাতে আমার বাড়ি ফেরার কথা। রোজই তাই করি। কাল তোমার ক্ষমতা পরীক্ষার জন্যে বিছানায় পড়েছিলুম। যেই রাত তিনটে হল, সারা শরীরে অসহ্য জ্বালা। বিছের কামড়ের বিষাক্ত জ্বালা। মিথ্যে কথা বলে ছিটকে বাড়ি চলে এলুম।’

শ্রীরামকৃষ্ণ সব শুনলেন। উত্তেজিতভাবে বললেন, ‘শালা, তুই কি ভেবেছিস তোকে ঢ্যামনা সাপে ধরেছে, যে পালিয়ে যাবি? এ জাতসাপে ধরেছে, তিন ডাক ডেকেই চুপ করতে হবে।’

‘শ্রীচৈতন্য অবতারে তুমি জগাই-মাধাইকে উদ্ধার করেছিলে, এবার করলে গিরিশচন্দ্র ঘোষকে।’

যে কথায় এই কথা এল, দুশো বছর আগে-পরে মানুষের কী পরিবর্তন। ভালো আর মন্দের জ্ঞানটাই উবে গেছে। আমি শ্রীচৈতন্য, আমি মাধাই নই, আমি মাধাই, শ্রীচৈতন্য নই- এই বোধটাই হাওয়া। হু ইজ শ্রীচৈতন্য, বুদ্ধ, শ্রীরামকৃষ্ণ। আমি মানুষ। মানুষের আবার রহস্য কী! ওসব নিয়ে কে মাথা ঘামায়! রহস্য জানলেই বা কী, না জানলেই বা কী! আকণ্ঠ মদ খাব, যাবতীয় পাপকর্ম করব। পাপ শব্দটা মধ্যযুগীয়। একবিংশ শতাব্দীতে কর্মের কোনও বিশেষণ থাকবে না। পাপও নেই, পুণ্যও নেই। কর্মটা থাকবে। আমরা কেউ ছুটব না কোনও কৃপাসিন্ধু অবতারের কাছে। গিরিশ-শ্রীরামকৃষ্ণের কথোপকথন আর শোনা যাবে না কোনও দিন।

গিরিশ : মহাশয়, আমি কিন্তু ঠিক বুঝেছি, তিনিই সব করছেন।

শ্রীরামকৃষ্ণ :  আমি বলি, মা, আমি যন্ত্র, তুমি যন্ত্রী। আমি জড়, তুমি চেতয়িতা, যেমন করাও তেমনি করি, যেমন বলাও তেমনি বলি। যারা অজ্ঞান তারা বলে, কতক আমি করছি কতক তিনি করছেন।

গিরিশ : মহাশয়, আমি আর কি করছি, কর্মই বা কেন?

শ্রীরামকৃষ্ণ : না গো, কর্ম ভালো। জমি পাট করা হলে যা রুইবে, তাই জন্মাবে। তবে কর্ম নিষ্কামভাবে করতে হয়।

গিরিশ : আপনি তবে আশীর্বাদ করুন।

শ্রীরামকৃষ্ণ : তুমি মার নামে বিশ্বাস করো, হয়ে যাবে।

গিরিশ : আমি যে পাপী!

শ্রীরামকৃষ্ণ : যে পাপ-পাপ করে, সেই শালাই পাপী হয়ে যায়। ও কি? পাপ কীসের? আমি কীট, বলতে বলতে কীট হয়ে যায়! আমি মুক্ত, আমি মুক্ত, এই অভিমান রাখলে মুক্ত হয়ে যায়। সর্বদা মুক্ত অভিমান রাখলে পাপ স্পর্শ করবে না।

তাহলে কোন তত্ত্বকে মানুষের মধ্যে গোপন করে রাখলেন স্রষ্টা?

গিরিশ বুঝেছিলেন, ‘কেবল তাঁহার বিমল স্নেহের উপলব্ধিই মুক্তি। উপলব্ধিই মনুষ্যত্ব। উপলব্ধিই মানব জীবনের চরম অবস্থা।’

মৃত্যুপথযাত্রী এক ক্যানসারের রোগী এক রাতে স্বপ্ন দেখছেন, জ্বলন্ত একটি মোমবাতির শিখা কাঁপতে কাঁপতে অবশেষে নিভেই গেল। ঘুম ভেঙে গেল। বিছানায় উঠে বসলেন। স্বপ্নের অর্থ বুঝতে পারলেন। জীবনদীপ নির্বাপিত হবে এবার। দীর্ঘশ্বাস ফেলে আবার শুয়ে পড়লেন।

তন্দ্রা এসে গেল। অদ্ভুতভাবে ভাঙা স্বপ্ন জোড়া লাগল। এবার দেখছেন, বাতিটা জ্বলছে। জ্বলছে জানলার বাইরে প্রদীপ্ত শিখায়। কাচের ওপাশে। বুঝলেন, মৃত্যু বলে কিছু নেই। অবিচ্ছিন্ন জীবন। আধারটাই পালটায়। শিখা ঘরছাড়া হয়। এপাশে নিভলে ওপাশে জ্বলে ওঠে আবার। এই স্বপ্ন দেখার চব্বিশ ঘণ্টার মদ্যে ভদ্রমহিলা মারা গেলেন।

ভগবান এই তত্ত্বটিকে লুকিয়ে রেখেছেন মানুষেরই অন্তরে।

গৌতম বুদ্ধ বসে আছেন আসনে। রাজা, মহারাজা, ধনকুবেররা আসছেন, প্রণাম করছেন, মহার্ঘ্য বস্তুসমূহ নিবেদন করছেন। কোথা থেকে এলেন এক বৃদ্ধা ভিখারি। তিনি দেখছেন তথাগতকে কত জনে কত কী নিবেদন করে যায়! তাঁর তো কিছুই নেই দেবার মতো! সেদিন তিনি একটি প্রদীপ সংগ্রহ করেছেন। ভিক্ষে করে একটু তেলও জোগাড় করেছেন। এইবার সেই প্রজ্বলিত ক্ষুদ্র প্রদীপটি প্রভুর চরণ সমীপে রাখতে রাখতে বলছেন, ‘আমার কিছুই নেই প্রভু, এই প্রদীপটি ছাড়া। প্রভু, এই প্রার্থনা, ভবিষ্যতে আমার জ্ঞানের প্রদীপটি যেন আপনার আশীর্বাদে জ্বলে ওঠে। আমি যেন অন্ধকারে যারা আছে, তাদের আলোতে আনতে পারি। তাদের সমস্ত অবরোধ দূর করে আমি যেন তাদের চৈতন্যের আলোতে মুক্তি দিতে পারি।’

সেই রাত ভোর হয়ে গেল। প্রাতে বৃদ্ধশিষ্য মৌদগল্যায়ন বুদ্ধসমীপে এসে অবাক হয়ে গেলেন। অন্য শত দীপ নির্বাপিত হয়েছে সেই কখন, শুধু ছোট্ট একটি প্রদীপ উজ্জ্বল হয়ে জ্বলে আছে তখনও।

মৌদগল্যায়ন প্রদীপগুলি নিতে এসেছেন। জ্বলন্ত দীপটিকে নেভাবার জন্যে কত চেষ্টা করছেন। নেভে না কিছুতেই।

বুদ্ধদেব মৃদু হেসে বললেন, ‘ব্যর্থ চেষ্টা করো না। ও দীপ নিভবে না। এমনকী নড়াতেও পারবে না। সাত সাগরের জল ঢাললেও হবে না। কেন জানো, ওটি হল বিশ্বাসের প্রদীপ, প্রেমের প্রদীপ, নিজেকে নিবেদনের প্রদীপ। ওটি হল চৈতন্যের দীপ। মানুষ যতদিন থাকবে ততদিন ওটি জ্বলে থাকবে। ওই চেতন দীপ।’

কত শতাব্দী চলে গিয়েছে। আবর্ত যতই জটিল থেকে জটিলতর হোক না কেন, শ্রীরামকৃষ্ণও চৈতন্যের দীপটি জ্বেলে গিয়েছেন মানবমন্দিরে। নাটমন্দিরের অদৃশ্য গিরিশে চৈতন্যলীলা, বুদ্ধচরিত পালা। কোনও কামান দেগেই ভাঙা যাবে না সেই চৈতন্য মন্দির।

Uttarbanga Sambad

Uttarbanga Sambad was started on 19 May 1980 in a small letterpress in Siliguri. Due to its huge popularity, in 1981 web offset press was installed. Computerized typesetting was introduced in the year 1985.

Recent Posts

Darjeeling Paragliding | ৭ বছর বন্ধ থাকার পর দার্জিলিংয়ে ফের চালু প্যারাগ্লাইডিং

রণজিৎ ঘোষ, শিলিগুড়ি: অ্যাডভেঞ্চারপ্রিয় পর্যটকদের (Tourist) আকর্ষিত করতে সাত বছর বন্ধ থাকার পর পুনরায় দার্জিলিংয়ে…

12 mins ago

Wood Theft | রেঞ্জ অফিস থেকে উধাও চোরাই কাঠ, উঠছে প্রশ্ন

রাজু সাহা, শামুকতলা: জঙ্গল থেকে কাঠ চুরির অভিযোগ (Wood Theft) হামেশাই ওঠে। তবে এবার খোদ…

25 mins ago

Covid vaccine | ভ্যাকসিনে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া, বাজার থেকে কোভিশিল্ড তুলে নিল অ্যাস্ট্রাজেনেকা

উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: বাজার থেকে কোভিড ভ্যাকসিন তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে ফার্মাসিউটিক্যাল জায়ান্ট অ্যাস্ট্রাজেনেকা।…

41 mins ago

Rabindra Temple | ঠাকুরনগরের রবীন্দ্র মন্দিরে ‘কুনজর’ জমি মাফিয়াদের

সানি সরকার, শিলিগুড়ি: ছোটবেলায় বাবার হাত ধরে শান্তিনিকেতনে গিয়ে রবীন্দ্রনাথ-দর্শন কিশোর শরৎচন্দ্রের মনে কতটা প্রভাব…

46 mins ago

Rabindranath Tagore Jayanti | জন্মজয়ন্তীতে কবিগুরুকে শ্রদ্ধা মোদি-মমতার, বাংলায় কবিতা প্রধানমন্ত্রীর গলায়

উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: আজ ২৫ বৈশাখ বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মবার্ষিকী (Rabindranath Tagore Jayanti)। এই…

1 hour ago

Bengal Weather | বৃষ্টিতে এক ধাক্কায় কমল তাপমাত্রা, স্বস্তিতে বঙ্গবাসী

শিলিগুড়ি: গত কয়েকদিন ধরে বিক্ষিপ্তভাবে উত্তরবঙ্গের একাধিক জায়গায় বৃষ্টি হচ্ছে (Bengal Weather)। রবিবারের পাশাপাশি সোমবারও…

2 hours ago

This website uses cookies.