মালদাঃ মনোনয়ন প্রত্যাহারের সময়সীমা শেষ হয়ে যাওয়ার পর সমস্যা বাড়ল দক্ষিণ মালদা আসনে। এই আসনে থেকে গেলেন ১৭ জন প্রার্থী। নোটা মিলিয়ে মোট ১৮। ফলে প্রতিটি বুথে থাকবে দুটি করে ইভিএম। পাশাপাশি উত্তর মালদার ক্ষেত্রে দুইজন মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নেওয়ায় প্রার্থী সংখ্যা কমে দাঁড়াল ১৫। এখানেও ১৭ জন মনোনয়নপত্র পেশ করেছিলেন।
দক্ষিণ মালদায় লড়াইয়ে থেকে গেলেন কংগ্রেস প্রার্থী ইশা খান চৌধুরী, বহুজন সমাজ পার্টির বিকাশ রবিদাস, তৃণমূলের শাহনওয়াজ আলি রাইহান এবং বিজেপির প্রার্থী শ্রীরূপা মিত্র চৌধুরী। এই চারজনই জাতীয় রাজনৈতিক দলের। এছাড়াও রয়েছেন জন সংঘ পার্টির অসীম মণ্ডল, সোশ্যালিস্ট ইউনিটি সেন্টার অফ ইন্ডিয়া (কমিউনিস্ট)-এর অংশুধর মণ্ডল, আম্বেদকারিত পার্টি অব ইন্ডিয়ার কবীর মদন দাস, ভারতীয় ন্যায় অধিকার রক্ষা পার্টির জালালুদ্দির সরকার, জামাত-এ-সেরাতুল মুস্তাকিমের মোহাঃ মণিরুল হাসান, রাষ্ট্রীয় সেকুলার মজলিস পার্টির মোঃ নুর ইসলাম শেখ, সোশ্যাল ডেমোক্রেটিক পার্টি ওফ ইন্ডিয়ার মোহাঃ শাহনওয়াজ রাহমাতুল্লা, ভারতীয় লোকমত রাষ্ট্রীবাদী পার্টির সুস্মিতা দে কার্য্যী। এছাড়াও রয়েছেন পাঁচ নির্দল প্রার্থী অমল কুমার রবিদাস, আহামেদ হেদাতুল হাসান, মোহঃ জামাল শেখ, পূর্ণচন্দ্র মণ্ডল, য় বিজয় কুমার সরকার।
উত্তর মালদায় লড়াই ময়দানে আছেন কংগ্রেস প্রার্থী আলম মোস্তাক, বিজেপি প্রার্থী খগেন মুর্মু, তৃণমূল প্রার্থী প্রসূন ব্যানার্জি, বহুজন সমাজ পার্টির সনাতন ঋষি। এছাড়াও রয়েছেন সোশ্যালিস্ট ইউনিটি সেন্টার অফ ইন্ডিয়া (কমিউনিস্ট)-এর কালীচরণ রায়, জন সংঘ পার্টির নরেশ পাল, অল ইন্ডিইয়া সেকুলার ফ্রন্টের মহঃ সোহেল, আম্বেদকারাইট পার্টি অফ ইন্ডিয়ার যোশেফ কিস্কু, কামতাপুর পিপলস পার্টির সুভাষ বর্মন এবং ভারতীয় ন্যায় অধিকার রক্ষা পার্টির সোমনাথ দাস। রয়েছেন পাঁচ নির্দল প্রার্থী মোঞ্জু হেমব্রম, মোনাত্ন হেমব্রম, মোহাঃ ফারুক হোসেন, যতিশ কিস্কু ও স্বপন মাহাতো। এই কেন্দ্রে একটি ইভিএমেই ভোট হবে।