অনির্বাণ চক্রবর্তী, কালিয়াগঞ্জ : ভোটের দিন ঘনিয়ে আসতেই ভোটের জটিল অঙ্কের উত্তর খুঁজতে শুরু করেছে প্রতিটি রাজনৈতিক দল। কম যাচ্ছেন না আমজনতাও। কেউ বলছেন, তৃণমূল তো কারও গলায় পদ্মের সুর। এমন নানা রাজনৈতিক জটিলতাকে সামনে রেখে কালিয়াগঞ্জের বিভিন্ন এলাকায় চায়ের দোকানে উঠেছে তুফানি চর্চা।
তবে এই মুহূর্তে কালিয়াগঞ্জে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় রয়েছেন ভিক্টর। শহর জুড়ে রটনা ভিক্টর জিতলে হাতে জোড়া ফুলের পতাকা ধরতে নাকি বেশি সময় লাগবে না।যাকে নিয়ে এত আলোচনা তিনি অবশ্য বলছেন, ‘এই কথাও আবার রটেছে নাকি? বাজারে যে কোনও কথাই রটতে পারে। তৃণমূল দল গত ১২ বছর ধরে নানা প্রলোভন, ভয়, মিথ্যা মামলা জড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী ও তাঁর দল চেষ্টা করেছে আমাকে তৃণমূলে নিয়ে যাওয়ার জন্য। তবে আমি বিধানসভায় মুখ্যমন্ত্রীর সামনে দাঁড়িয়ে বলেছি যে আমি কোনওদিন তৃণমূলে যাব না।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আরএসএসের এজেন্ট হয়ে বিজেপিকে মদত করার জন্য এখানে কাজ করছেন। এটা প্রমাণিত।’
শুধু মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ই নয় সুর চড়াতে ছাড়লেন না গেরুয়া শিবিরকে নিয়েও। বললেন, ‘যাহাই মোদি, তাহাই দিদি। আসলে দুটি দলই ধর্মীয় ভাবাবেগকে কাজে লাগিয়ে ভোট বাক্সে ফায়দা তোলার চেষ্টা করছে।’
পাশাপাশি দীপা দাশমুন্সির উপ্সথিতি নিয়ে ভিক্টর বলেন, ‘দীপা দাশমুন্সি এখন এআইসিসি’র সদস্য। অনেক রাজ্যের দায়িত্ব তাঁর কাঁধে। তারমধ্যে সময় বের করে তিনি এসে ছিলেন রায়গঞ্জে। জেলার সমস্ত কংগ্রেস নেতাদের সঙ্গে কথা বলে আমাদের উজ্জ্বীবিত করে গিয়েছেন।’