Wednesday, May 15, 2024
Homeউত্তর সম্পাদকীয়দুই নীতি ও দুই সংস্কৃতির সহাবস্থান

দুই নীতি ও দুই সংস্কৃতির সহাবস্থান

অর্থমন্ত্রীর স্বামীর দাবি, নির্বাচনি বন্ড বিশ্বের বৃহত্তম কেলেঙ্কারি। বিশ্বজুড়ে মতাদর্শবিরোধী দম্পতির মাঝে এই পরিবার অনন্য।

  • রূপায়ণ ভট্টাচার্য

নির্মলা সীতারামন এমনিতে মাদুরাইয়ের তামিল আয়েঙ্গার পরিবারের মেয়ে। পরাকলা প্রভাকর আবার অন্ধ্রপ্রদেশের তেলুগু ব্রাহ্মণ পরিবারের ছেলে। রাজধানীর জওহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে গিয়ে দুজনের প্রেম।

অর্থনীতিতে এমএ এবং এমফিল করার পর নির্মলা ভেবেছিলেন ভারত-ইউরোপ বাণিজ্য নিয়ে পিএইচডি করবেন। ততদিনে প্রেমিক সুযোগ পেয়েছেন লন্ডন স্কুল অফ ইকনমিক্সে। পিএইচডি না করে নির্মলা চলে যান প্রভাকরের সঙ্গে লন্ডনে।

সেই প্রভাকর ক্রিকেটার বা বলিউড নায়কদের হারিয়ে টুইটারে ট্রেন্ড এখন। যিনি বলেছেন, ‘নির্বাচনি বন্ড শুধু ভারতের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় কেলেঙ্কারি নয়, গোটা বিশ্বেরও বৃহত্তম কেলেঙ্কারি। বন্ড কেলেঙ্কারি প্রকাশ্যে আসার পর লড়াইটা আর দুই জোটের নয়। লড়াইটা বিজেপি বনাম ভারতীয় জনগণের।’ দেশের অর্থমন্ত্রীর স্বামী যদি এমন বিস্ফোরিত কথা বলেন, তা হলে বিরোধীদের হাতে বড় অস্ত্র চলে আসে। এখন টিভি বা ওয়েবসাইটের সৌজন্যে বারবার দেখি একটা মন্তব্য– অমুক নেতার বিস্ফোরক মন্তব্য, তমুক নেতা বিস্ফোরণ ঘটালেন। বহু ব্যবহারে জীর্ণ হয় বিস্ফোরণের গুরুত্বই গিয়েছে কমে। প্রভাকরের এই কথাটা আসলে সত্যিকারের বিস্ফোরক।

তবে বিরোধীরা এত শতচ্ছিন্ন, এত সেটিং তত্ত্বের খেলায় অভ্যস্ত—‘বেস্ট কোট অফ দ্য ইলেকশন’ হয়তো পড়েই থাকবে অনাদরে। এবং বন্ড চালুর সময় প্রভাকরের স্ত্রী অর্থমন্ত্রী ছিলেন না।

দেশের অর্থমন্ত্রী নির্মলার স্বামী যা বলেছেন, তাতে তাঁদের সংসারে অশান্তির কথা মনে হতে পারে। ঘটনাটা কাউকে মনে করিয়ে দিতে পারে ফিরোজ গান্ধি-ইন্দিরা গান্ধির অসম্ভব টানাপোড়েনের কথা।

যে দুষ্টু প্রশ্নটা মাথায় চাড়া দেয়, তা এরকম। ফিরোজের অন্তর্তদন্তের দৌলতে যেভাবে নেহরুর অর্থমন্ত্রীকে পদত্যাগ করতে হয়েছিল, পরাকলার বিশ্লেষণের ফলে কি চাকরি যেতে পারে অর্থমন্ত্রীর?

কোনও প্রশ্নই নেই। ইন্দিরা-ফিরোজের সমস্যাটা শুধু রাজনৈতিক নীতিকথার ছিল না। নৈতিক দ্বন্দ্বের সাম্পানকে ছাপিয়ে গিয়েছিল ব্যক্তিগত সম্পর্কের অসম্ভব তিক্ততা।

পরাকলার অতীত যাঁরা জানেন, তাঁরা এই ঘটনায় আশ্চর্য হবেন না আদৌ। পরাকলা অতীতেও মোদির নীতিকে আয়নার সামনে দাঁড় করিয়েছেন ব্যঙ্গাত্মক রচনায়। আদ্যন্ত কংগ্রেসি পরিবারের ছেলে। তাঁর মা ছিলেন অন্ধ্রের এমএলএ। বাবা তিনবারের কংগ্রেসি মন্ত্রী। নির্মলার স্বামী প্রথমদিকে ছিলেন অন্ধ্র বিজেপির মুখপাত্র। ২০০৮ সালে যখন তেলুগু সুপারস্টার চিরঞ্জীবী প্রজারাজম পার্টি করলেন, তখন ভদ্রলোক হয়ে যান অন্যতম সচিব। ওই পার্টিটা তিন বছরেই উঠে যায়। সবাই তো আর এনটিআর বা এমজিআর নন। চিরঞ্জীবীর সঙ্গে খটাখটিও লাগে প্রভাকরের। তারপর থেকে প্রভাকর অন্ধ্রের নানা টিভি অনুষ্ঠান করে থাকেন। পরিচিত টিভি বিশেষজ্ঞ। মাঝে ২০১৪ থেকে ২০১৮, চন্দ্রবাবু নাইডুর মন্ত্রীসভায় কমিউনিকেশন অ্যাডভাইজারের দায়িত্বে ছিলেন। একেবারে ক্যাবিনেট মন্ত্রীর তুল্য পদ।

ওই সময় টিডিপির সঙ্গে কেন্দ্রে বিজেপির জোটটা ভেঙে যায়। বিরোধীরা টার্গেট করেন প্রভাকরকে। তখন প্রভাকর নিজেই সরে গিয়ে চন্দ্রবাবুকে যে চিঠি লেখেন, তার ভাষার সঙ্গে আজকের বিতর্কের সম্ভাব্য সাফাই পাওয়া যেতে পারে। মূলত বিরোধী জগন রেড্ডিকে টার্গেট করে প্রভাকর লিখেছিলেন, ‘অনেকে বলছেন, আমার পরিবারের সদস্য অন্য এক পার্টিতে। তাঁর রাজনৈতিক মত অন্য। তাই আমি রাজ্যের স্বার্থ জলাঞ্জলি দেব। এই গুজবটা তৈরি করছেন কিছু লোক। যা দেখে আমি অত্যন্ত আহত।’ তাঁর পরবর্তী সংযোজন আজকের বিতর্কে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ‘পরিণত লোকদের নানা নিজস্ব রাজনৈতিক মত থাকতে পারে। সেটার মাঝখানে তাঁদের সম্পর্ক আসতে পারে না কিছুতেই। খুব দুঃখের হল, বিরোধীদের ন্যূনতম কমনসেন্স নেই। আমি রাজ্য সরকারের ভাবমূর্তি নষ্ট করতে চাই না বলে পদত্যাগ করছি।’

এতক্ষণে নিশ্চয়ই বোঝা যাচ্ছে, খুবই সাদামাঠা জীবনে অভ্যস্ত প্রভাকর-সীতারামন দম্পতির পারস্পরিক বোঝাপড়ায় রাজনীতি হস্তক্ষেপ করে না।

অবশ্য স্বামী-স্ত্রীর রাজনৈতিক সত্তা নিয়ে সমস্যা তো শুধু ভারতে নয়, বিশ্বেরই ট্রেন্ড। ট্রাম্প যখন ২০১৬ সালে আমেরিকান প্রেসিডেন্ট হলেন, তখন ওয়েকফিল্ড রিসার্চ দেখিয়েছিল একটা নতুন তথ্য। ১০ জন কাপলের মধ্যে ১ জনের সম্পর্ক ভেঙে গিয়েছে রাজনৈতিক মতভেদের জন্য। তরুণতর কাপলদের মধ্যে দশে দুই। একজন ট্রাম্প সমর্থক, একজন ট্রাম্প বিরোধী—তরুণ-তরুণীর এক একজন এক এক পার্টির হলেই বিপদ।

এই ফাঁকে ইন্দিরার স্বামী ফিরোজের কথা বলে নেওয়া যাক।

নেহরু পছন্দ করতেন না জামাইকে। তবু প্রথমে ন্যাশনাল হেরাল্ড কাগজের লখনউয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয় তাঁকে। পরে রামনাথ গোয়েঙ্কাকে ধরে জামাইকে ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের জেনারেল ম্যানেজার করেন নেহরু। ফিরোজ সাংসদ হয়ে প্রথমদিকে লোকসভায় বেশি কথা বলতেন না। পরে আস্তে আস্তে বদলান নিজেকে। এমন যুক্তি দিয়ে কথা বলতেন, সরকারের নানা কেলেঙ্কারি তুলে ধরতেন, অস্বস্তিতে পড়তেন নেহরু। সেই সময় দেশের এক নম্বর শিল্পপতি রামকৃষ্ণ ডালমিয়া। তাঁর ভারত ইনসুরেন্স কোম্পানি নিয়ে ব্যাপক দুর্নীতি ফাঁস করে দেন ফিরোজ। দু’বছরের জন্য জেলে যান ডালমিয়া। এরপর আর এক ধাপ এগিয়ে ফিরোজ এবার ফাঁস করে দেন দোর্দণ্ডপ্রতাপ অর্থমন্ত্রী, নেহরুর প্রিয়পাত্র টি কৃষ্ণমাচারীর দুর্নীতিতে জড়িয়ে পড়ার ঘটনা। হরিদাস মুন্দ্রা নামে কলকাতার এক রহস্যময় শিল্পপতির সঙ্গে কৃষ্ণমাচারীর যোগাযোগ প্রতিষ্ঠিত করেন ফিরোজই। স্বাধীন ভারতের প্রথম দুর্নীতি কেলেঙ্কারি। ঘটনাচক্রে সেদিন ইন্দিরার স্বামীর এক্সপ্রেসের চাকরিটি যায়। তাঁর গাড়ি কেড়ে নেওয়া হয়।

কংগ্রেসের সদস্য হয়েও শ্বশুরের মন্ত্রীসভার অনেক সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে সরব হন ফিরোজ। নিজের গুণেই হয়ে ওঠেন আলাদা। পরে এরকম বিদ্রোহী সাংসদ খুব কম এসেছেন কংগ্রেসে।

স্বামী ও স্ত্রী দুজনেই রাজনীতি করেন। দুজনে আবার দুটো পার্টিতে। ভোটে লড়েছেন। এমন দৃশ্য পুরোনো নয়। পঞ্চায়েতের অনেক পদেই এমন দেখা গিয়েছে। সবচেয়ে বড় উদাহরণ, আজকের বিষ্ণুপুর। যেখানে সুজাতা মণ্ডল প্রাক্তন স্বামী সৌমিত্র খাঁর বিরুদ্ধে লড়ছেন। গতবার এই সুজাতাই কোমর বেঁধে লড়েছিলেন সৌমিত্রকে জেতাতে। আজ দুজনার দুটি পথ।

এই রকম ‘দুটি দিকে গেছে বেঁকে’ শুনতে শুনতে আমরা অভ্যস্ত হয়ে গিয়েছি ভারতীয় রাজনীতিতে। কংগ্রেস যখন দেশের রাজনীতিতে অনেক ধাপ এগিয়ে, তখন মাঝে মাঝেই অন্য পার্টির নেতারা আশ্রয় নিতেন গাই বাছুরের কোলে। এখন দশ বছর হল ক্ষমতায় বিজেপি। সেখানে থাকলে নানা সুবিধে। অন্য নেতারা মাঝে মাঝেই পদ্মের গন্ধ শুঁকছেন।

এই তো ক’দিন আগে পঞ্জাবের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী বিয়ন্ত সিংয়ের নাতি, লুধিয়ানার এমপি রভনীত সিং বিট্টু নাম লেখালেন বিজেপিতে। সেই সময় একটা চাঞ্চল্যকর হিসেব চোখে পড়ল। বিজেপি জমানায় সব মিলিয়ে ১২ জন কংগ্রেসি মুখ্যমন্ত্রীর নিকটাত্মীয় দলবদলিয়া হয়ে পদ্মে নাম লিখিয়েছেন। প্রথম দিকের বিজেপির অনুশাসন পর্ব একেবারে উধাও। সব পার্টির নেতারা দেখছেন, দলবদলে বিজেপিতে এলে ভালোই উপঢৌকন মিলছে। ঘরের কাছেই রয়েছেন হিমন্ত বিশ্বশর্মা, জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া, জিতিন প্রসাদ, বাংলার অধিকারী পরিবার। তা হলে আমরাও একবার গিয়ে দেখি।

এই করতে করতে ক’জন কংগ্রেসি মুখ্যমন্ত্রীর নিকটাত্মীয় গেরুয়া জার্সি পরে নিলেন দেখা যাক। কেরলে কংগ্রেসের জাঁদরেল নেতা কে করুণাকরণের মেয়ে পদ্মজা বেণুগোপাল, মহারাষ্ট্রে শংকররাও চহ্বনের ছেলে অশোক চহ্বন (যিনি যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে রাজ্যসভার সাংসদ হয়ে গেলেন), কেরলে একে অ্যা‌ন্টনির ছেলে অনিল অ্যান্টনি (বাবা এখনও বেঁচে। যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তিনি বিজেপির জাতীয় মুখপাত্র), রাজস্থানে জগন্নাথ পাহাড়িয়ার ছেলে ওমপ্রকাশ, প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি প্রতিভা পাতিলের ভাইপো বিজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত, পঞ্জাবে অমরিন্দর সিংয়ের ছেলে রানিন্দর, মেয়ে জয়ইন্দর কাউর (এখন পঞ্জাবের মহিলা যুব মোর্চার প্রধান)। উত্তরপ্রদেশে এনডি তিওয়ারির ছেলে রোহিত শেখর তিওয়ারি, গোয়ায় প্রতাপ সিং রানের ছেলে বিশ্বজিৎ (এখন গোয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী), পুত্রবধূ দেবিয়া রানে (বিধায়ক)। অরুণাচলের প্রয়াত মুখ্যমন্ত্রী দোরজি খান্ডুর ছেলে পেমা খান্ডু তো কংগ্রেস থেকে এসে মুখ্যমন্ত্রী হয়ে গিয়েছেন। উত্তরপ্রদেশের হেমবতীনন্দন বহুগুণার পুত্র বিজয় ও মেয়ে রীতা অনেকদিনই বিজেপিতে। রীতা একটা সময় উত্তরপ্রদেশে কংগ্রেস প্রধান ছিলেন। বলা হত রাহুল গান্ধির ঘনিষ্ঠ। বিজেপিতে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে তিনি যোগী মন্ত্রীসভার মন্ত্রী হয়ে যান। পরে এলাহাবাদের সাংসদ।

যে প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রীদের কথা লিখলাম, তাঁদের মধ্যে সবচেয়ে খারাপ অবস্থা একে অ্যান্টনি ও প্রতাপ সিং রানের। অ্যান্টনি একটা সময় কেন্দ্রের দু’নম্বর মন্ত্রী ছিলেন। তিরাশি-চুরাশি বছর হল। এখন আর রাজনীতিতে সক্রিয় নন। তাঁকে অসহায়ভাবে দেখতে হয়েছে, ছেলে কথা না শুনে একেবারে উলটো পার্টিতে চলে গিয়েছেন। রানে অ্যান্টনিরই সমসাময়িক। তিনিও ছেলেকে আটকাতে পারেননি। একটা সময় তো বিধানসভায় পিতা-পুত্র দুই বেঞ্চে বসতেন। এখনও গোয়ায় এক জায়গাতেই দুজনের বাড়ি।

দেখা যাচ্ছে, রাজনীতি শুধুই নির্মলা সীতারামনের পরিবারে অশান্তি ডেকে আনেনি।

একটা সংযোজন এখানে জরুরি। প্রভাকর-সীতারামন দম্পতি এত সাদামাঠা থাকতে চান, তাঁদের বোধহয় শান্তিতে থাকতে দেওয়া উচিত। মাস কয়েক আগে নির্মলার সাংবাদিক মেয়ের বিয়ে হল বেঙ্গালুরুতে। খুব সাদামাঠাভাবে। কোনও মন্ত্রী আসেননি। মিডিয়াও জানত না। নির্মলার জামাই গুজরাটি, প্রতীক যোশি। মোদি যখন গুজরাটের প্রধানমন্ত্রী, তখন থেকে তাঁর সঙ্গে জড়িত। সিএমও’র রিসার্চ অ্যাসিস্ট্যান্ট থেকে এখন পিএমও’র গুরুত্বপূর্ণ পদে। লোকচক্ষুর আড়ালেই থাকা পছন্দ, সোশ্যাল মিডিয়ায় নেই।

নির্মলা-কন্যা ভঙ্গময়ী পরাকলার ব্যক্তিগত ওয়েবসাইটে যান। দেখলে চমকে যাবেন। শ্রদ্ধা হবে। ১২ বছর ধরে সাংবাদিকতা করছেন। দিল্লি, মহেশ্বর, কলকাতা, হাভানা, শিকাগোর আর্ট, মিডিয়া, সামাজিক নীতি, সাহিত্য সংস্কৃতি নিয়ে লিখেছেন। অথচ জীবনীতে কোথাও উল্লেখ নেই বিখ্যাত মা-বাবার নামের। সেদিন এক ভিডিওতে দেখলাম, নির্মলা তাঁর বৃদ্ধ বাবার কাছে নিয়ে গিয়েছেন তাঁর বন্ধুদের। আয়েঙ্গারদের রীতি অনুযায়ী, মেয়েকে স্বাগত জানাতে চেয়ারের ওপর বিশেষ চাদর পেতে রেখেছেন বাবা। নির্মলা করলেন কী, চাদর সরিয়ে নিজে বসে আগে বন্ধুদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিতে থাকলেন বাবার। সত্যিই সাধারণ তাঁর ভাবনা। যে কারণে বলে দেন, ‘লোকসভায় আমি নামতে পারব না। অত টাকা নেই।’

মাটিতে পা রাখা এই আদর্শ পরিবার সুখে ও শান্তিতে থাকুক। নিজেদের মতো করে। দুই নীতি, দুই সংস্কৃতির সহাবস্থান সত্যিই এখানেই মানায়।

Uttarbanga Sambad
Uttarbanga Sambadhttps://uttarbangasambad.com/
Uttarbanga Sambad was started on 19 May 1980 in a small letterpress in Siliguri. Due to its huge popularity, in 1981 web offset press was installed. Computerized typesetting was introduced in the year 1985.
RELATED ARTICLES
- Advertisment -
- Advertisment -spot_img

LATEST POSTS

Amit Shah | ‘আমরা পাক অধিকৃত কাশ্মীরের দখল নিয়েই ছাড়ব’ বাংলায় দাঁড়িয়ে গর্জন শায়ের

0
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: বাংলার মাটিতে দাঁড়িয়ে পাকিস্তানের নাম মুখে আনলেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শা (Amit Shah)। বুধবার শ্রীরামপুরে (Shreerampur) দলীয় প্রার্থীর সমর্থনে নির্বাচনি...

Rakhi Sawant | হাতে স্যালাইনের নল! হাসপাতালে ভর্তি রাখি সাওয়ান্ত, কী হয়েছে অভিনেত্রীর?

0
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: কমেডি হোক বা বিতর্ক বরাবরই খবরে থাকতে পছন্দ করেন রাখি সাওয়ান্ত (Rakhi Sawant)। বলিউডের ‘ড্রামা কুইন’ বলা হয় তাঁকে। এবার...

INDIA Alliance | ইন্ডিয়া জোট ক্ষমতায় এলে বাইরে থেকে সমর্থন, ঘোষণা মমতার

0
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্কঃ নির্বাচনি সভায় তৃণমূল নেত্রী তথা মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বারবার দাবি করেছেন, এবার দিল্লির মসনদে বসবে ইন্ডিয়া জোট। বিজেপি সারা দেশে...

CAA | ভোটপর্বে উৎফুল্ল বিজেপি, সিএএতে আবেদন করে নাগরিকত্ব পেলেন ১৪ জন

0
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক:  ১৫ মে, ২০২৪ দেশের এক ‘ঐতিহাসিক দিন’ হিসেবে গণ্য হল। নাগরিকত্ব সংশোধনী আইন (CAA) জারি করার প্রায় দু’মাস পর, এদিন...

No Dues | ‘নো ডিউজ’ জমা করেননি হাজি নুরুল! বসিরহাটের তৃণমূল প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিল...

0
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্কঃ বীরভূমের বদলা কি বসিরহাটে? বসিরহাটের তৃণমূল প্রার্থীর মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে কমিশনের দ্বারস্থ হল বিজেপি। বিজেপির অভিযোগ, তৃণমূল প্রার্থী তাঁর মনোনয়নের...

Most Popular