উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: বন্ধুর বছর ১৪-র মেয়েকে ধর্ষণ করেছিলেন খোদ নারী ও শিশু কল্যাণ দপ্তরের উচ্চপদস্থ আধিকারিক! এমনকি, অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়লে ওই কিশোরীকে গর্ভপাতও করানোর অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ পেতেই ওই আধিকারিকের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ করলেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল। সোমবারই ওই আধিকারিককে তাঁর পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়। সোমবার বিকেল ৫টার মধ্যে এই ঘটনার একটি পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট চেয়ে পাঠিয়েছেন কেজরিওয়াল। এদিকে, এই ঘটনায় সস্ত্রীক অভিযুক্তকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বর্তমানে দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী নির্যাতিতা কিশোরী। ২০২০ সালে তার বাবা মারা যান। এরপরে সাহায্যের নামে কিশোরীকে নিজের বাড়িতে নিয়ে এসেছিলেন ওই আধিকারিক। অভিযোগ, ২০২০ থেকে ২০২১ সালের মধ্যে বহুবার কিশোরীকে ধর্ষণ করেন ওই ব্যক্তি। ফলে সে গর্ভবতীও হয়ে পড়ে। পরে তাকে জোর করে গর্ভনিরোধক ওষুধ খাওয়ান আধিকারিকের স্ত্রী। বর্তমানে ওই কিশোরীর চিকিৎসা চলছে। ওই আধিকারিক এবং তাঁর স্ত্রীর বিরুদ্ধে শিশু নিগ্রহের অভিযোগ এনে পকসো আইনে মামলা করে ঘটনার পূর্ণাঙ্গ তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।