রায়গঞ্জ: এই ঘটনায় রায়গঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের হয়েছে। অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে রায়গঞ্জ থানার পুলিশ।
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, নির্যাতিতার মা বিহারের কাটিহার জেলার বারসই থানার বাটনা গ্রামে বিয়ের নিমন্ত্রণ খেতে গিয়েছিলেন। বাবা ভিনরাজ্যে পরিযায়ী শ্রমিকের কাজ করেন। বাড়িতে ঠাকুরদা, ঠাকুমা ও নাতনি ছিল। ওই নাবালিকা শোবার ঘরের দরজায় না আটকেই শুয়েছিল। গভীর রাতে অভিযুক্ত ঠাকুরদা নাতনির ঘরে ঢুকে ঘুমন্ত অবস্থায় তার শ্লীলতাহানি করে। নাবালিকা বুঝতে পারলে ঠাকুরদাকে আটকানোর চেষ্টা করে এবং চিৎকার করতে গেলে অভিযুক্ত তার মুখ চেপে ধরে। তারপরই ধর্ষণ করার চেষ্টা করে। কিন্তু কোনওরকমে পালিয়ে বাঁচে কিশোরী। ঘটনার পর পরিবারের সদস্যরা বিষয়টি চেপে যাওয়ার পরামর্শ দেয়। তবে ওই নাবালিকার(Minor) মা বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে বাড়িতে এসে সমস্ত বিষয় জানতে পেরে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। তবে ঘটনার পর থেকেই অভিযুক্ত পলাতক। অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্তের খোঁজে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ। কিশোরীর মা বলেন, ‘শ্বশুরের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই।‘