উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: মঙ্গলে ফোন পেয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির কাছ থেকে। ‘শক্তি স্বরূপা’ বলে সম্বোধন করেছিলেন নমো।বুধে নিজের গ্রামে ফিরতেই রাজকীয়ভাবে গ্রামবাসীরা স্বাগত জানালেন রেখা পাত্রকে।শঙ্খ বাজিয়ে, উলুধ্বনি দিয়ে রেখাকে সন্দেশখালিতে স্বাগত জানান গ্রামবাসীদের একটি অংশ। ধামাখালির কাছে একটি কালীমন্দিরে পুজোও দেন রেখা। কথা বলেন, গ্রামবাসীদের সঙ্গে।
এদিন সন্দেশখালির ফেরিঘাটে নামেন রেখা। প্রথমে ধামাখালির কাছে একটি কালীমন্দিরে পুজো দেন তিনি।তারপর শুরু করেন জনসংযোগ।রেখাকে কাছে পেয়ে গ্রামবাসীরা চোখের জল ধরে রাখতে পারেননি। গ্রামের যে যে অংশে রেখা যান, সেখানেই পৌঁছন গ্রামের মহিলাদের একটি অংশ। ফুলের পাপড়ি ছুড়ে স্বাগত জানিয়েছেন রেখাকে। গ্রামের এক প্রতিবাদী কাজল সর্দার বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমরা কৃতজ্ঞ। প্রধানমন্ত্রীকে আমরা পাশে পেয়েছি। রেখা পাত্রর সঙ্গে আমি প্রথম দিন থেকেই আন্দোলনে আছি। আগামী দিনেও থাকব। প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটাই আবেদন, তিনি যেন আমাদের হাত ছেড়ে না দেন। তিনি যেন আমাদের পাশে থাকেন, আমাদের হাত ধরে।’
কোলে বাচ্চা নিয়ে সন্দেশখালিতে আন্দোলনের মুখ হয়ে উঠেছিলেন রেখা। এদিন রেখা গ্রামে প্রবেশ করতেই বসিরহাটের তৃণমূল প্রার্থী হাজি নুরুলের সমর্থনে সরবেড়িয়া বাজারে বিশাল মিছিল বের হয়। তাতে জনগণের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মত।