Sunday, May 19, 2024
Homeউত্তর সম্পাদকীয়নিজের সাহিত্যের কঠিন পরীক্ষক রবীন্দ্রনাথ

নিজের সাহিত্যের কঠিন পরীক্ষক রবীন্দ্রনাথ

কেবল এক জায়গায় লেখক রবীন্দ্রনাথ ও পাঠক রবীন্দ্রনাথের মধ্যে সহমত ও সখ্য লক্ষ করা গিয়েছে। পাঠক রবীন্দ্রনাথ সেখানে লেখক রবীন্দ্রনাথকেই মান্য করেছেন, তাঁর সৃষ্টির সার্থকতাকে বিনা প্রতিবাদে মাথা পেতে স্বীকার করে নিয়েছেন, বারবার পাঠ করেও মনে হয়েছে এর কোনও সংশোধন পরিবর্তন অসম্ভব।

  • অমিত্রসূদন ভট্টাচার্য

রবীন্দ্রনাথ যে বঙ্কিমচন্দ্রকে রবীন্দ্র-রচনার পাঠকরূপে পেয়েছিলেন সে কথা রবীন্দ্রনাথ পরবর্তীকালে কখনও বিস্মৃত হননি। বঙ্কিমের মৃত্যুর প্রায় দুই দশক পরেও তাঁর প্রসঙ্গে কবি বলছেন, ‘সন্ধ্যাসংগীতের জন্ম হইলে পর সূতিকাগৃহে উচ্চস্বরে শাঁখ বাজে নাই বটে কিন্তু তাই বলিয়া কেহ যে তাহাকে আদর করিয়া লয় না, তাহা নহে। রমেশ দত্ত মহাশয়ের জ্যেষ্ঠা কন্যার বিবাহসভার দ্বারের কাছে বঙ্কিমবাবু দাঁড়াইয়া ছিলেন, রমেশবাবু বঙ্কিমবাবুর গলায় মালা পরাইতে উদ্যত হইয়াছেন এমন সময়ে আমি সেখানে উপস্থিত হইলাম। বঙ্কিমবাবু তাড়াতাড়ি সে মালা আমার গলায় দিয়া বলিলেন, এ-মালা ইঁহারই প্রাপ্য। রমেশ, তুমি সন্ধ্যাসংগীত পড়িয়াছ? তিনি বলিলেন, না। তখন বঙ্কিমবাবু সন্ধ্যাসংগীতের কোনও কবিতা সম্বন্ধে যে মত ব্যক্ত করিলেন তাহাতে আমি পুরস্কৃত হইয়াছিলাম।’

বলছিলাম নৌকাডুবি’র কথা। বঙ্গদর্শনে ধারাবাহিক প্রায় আড়াই বছর বেরোবার পর উপন্যাস শেষ হলে রবীন্দ্রনাথ সেটি স্বাভাবিকভাবেই বই করার সিদ্ধান্ত নেন। সুতরাং বঙ্গদর্শনের পুরোনো ফাইল খুলে রবীন্দ্রনাথ নতুন করে পড়তে বসেন রবীন্দ্রনাথের নৌকাডুবি। ইতিপূর্বে এই বঙ্গদর্শনেই চোখের বালি ধারাবাহিক মুদ্রিত হয়েছে এবং গ্রন্থাকারেও প্রকাশ হয়েছে। কিন্তু নতুন উপন্যাস নৌকাডুবি তেমনভাবে পছন্দ হল না পাঠক-রবীন্দ্রনাথের। উপন্যাসের অনেক জায়গায় যে অকারণ বিস্তার ও বাহুল্য আছে, অপ্রয়োজনীয় ঘটনা ও বর্ণনা উপন্যাসকে যে ভারাক্রান্ত করে তুলেছে তা রবীন্দ্রনাথ উপন্যাসটি আর একবার পড়েই বুঝতে পারলেন। বাঙালি পাঠক হয়তো পুস্তকাকারে রবীন্দ্রনাথের একটা বড় মাপের উপন্যাস পেয়ে বিগলিত হবে, কিন্তু নিজের লেখা পড়ে খুশি হতে পারছেন না কবি নিজে। একজন লেখক যখন নিজের লেখারও সতর্ক পাঠক হন তখনই এমন পরিস্থিতি আসতে পারে। যে লেখক মনে করেন তাঁর কলম থেকে একবার যা বেরিয়েছে তা-ই চূড়ান্ত এবং অপরিবর্তনীয়, তাঁর ক্ষেত্রে তাঁর নিজের লেখা নিয়ে দ্বিতীয়বার ভাববার আর কোনও অবকাশ থাকে না। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ কোনও দিনই সেই দলের লেখক ছিলেন না। তাই নিজের লেখা বারবার পড়ার প্রয়োজন হত রবীন্দ্রনাথের। নৌকাডুবি পড়ে রবীন্দ্রনাথের মনে হল, এ লেখা বড়ই শিথিল এবং ঢিলেঢালা। বই করার সময় এই মেদবহুল স্থূলাঙ্গিনীকে কবি কেটে ছেঁটে আঁটোসাঁটো করে একেবারে তন্বী করে তুললেন। সেই সময়কার একটি চিঠিতে কবি লিখছেন, ‘নৌকাডুবিকে নানা স্থানে খর্ব করিয়া তাহাকে বেশ একটু আঁটোসাঁটো করিবার চেষ্টা করিয়াছি। এরূপ স্থলে তাহার অনেক সুরচিত সুপাঠ্য অংশও নিশ্চয় বাদ পড়িয়াছে। কিন্তু বাগান সাজাইতে হইলে আবশ্যক মতো অনেক ভালো গাছও ছাঁটিয়া ফেলিতে হয়। এ সকল কাজ নিপুণভাবে করিতে হইলে নিষ্ঠুরভাবেই করিতে হয়। নিজের লেখার সম্বন্ধে সুবিচার করা শক্ত, তাহার কারণ অন্ধ মমত্ব বাধা দেয় কিন্তু ছাঁটিবার বেলায় সেই মমত্ব অতিছেদনের হাত হইতে রক্ষা করে। আমি যদি লেখক না হইয়া সমালোচক হইতাম হয়তো আরও বেশি কাটিতাম।’

এই পত্রাংশটি অনুধাবন করলে রবীন্দ্রনাথের প্রাসঙ্গিক ভাবনাটি আমাদের কাছে আর একটু পরিষ্কার হতে পারে। প্রথম দফায় যে উপন্যাস লেখা হয়েছিল (বঙ্গদর্শনে) তা ছিল অনাবশ্যক মেদবহুল বৃহৎ। উপন্যাসের নানা অংশ পরিত্যাগ করে তাকে কিছুটা সংক্ষিপ্ত ও সংহত করা হয়। এই বর্জন প্রক্রিয়ায় হয়তো অনেক সুরচিত ও সুপাঠ্য অংশ উপন্যাস থেকে বাদ পড়তে পারে, কিন্তু সুখপাঠ্যতা স্বতন্ত্রভাবে সেই বর্জিত অংশের, কিন্তু মূল উপন্যাসের পক্ষে তা অত্যাবশ্যক নয়।

একটি সুন্দর বাগান তৈরি হয় তার বৃক্ষরোপণের বিন্যাসের উপর, ভালো ভালো গাছ এলোমেলো পুঁতে জঙ্গল তৈরি করে নয়। সুতরাং বাগানকে সুন্দর করে সাজাবার পক্ষে বৃক্ষবাহুল্য অন্তরায়। অতএব অনাবশ্যক গাছ বাগান থেকে বাদ দেওয়াই প্রয়োজন। বর্জিত বৃক্ষসমূহের মধ্যে কিছু কিছু ভালো দামি গাছও হয়তো থাকতে পারে, কিন্তু সাজানো বাগানের মধ্যে তার স্থান সংকুলান হবার উপায় নেই।

যেমন মালির পক্ষে বাগানকে সাজাবার প্রয়োজনে ভালো একটা গাছকে কেটে ফেলতে মন সরে না, তেমনি লেখকের পক্ষেও নিজের লেখার কোনও অংশ অপ্রয়োজনীয় বিবেচনায় পরিহার করতে গায়ে লাগে। নিজের রচনার প্রতি লেখকের মমত্ব তো স্বাভাবিক। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ নিজের রচনা পাঠ করার সময় অতিশয় কঠোর, বলা যায় নিষ্ঠুর হয়ে উঠতেন। বঙ্গদর্শনের নৌকাডুবির বিভিন্ন স্থান থেকে এত অংশ বাদ দিয়েছেন যে, সেই বর্জিত অংশগুলিকে একত্র করলে পাঁচ-ছয় ফর্মার মতো একটা বই হয়ে যায়। একটু কৌতুক করেই কবি বলেছেন, তিনি স্বয়ং লেখক না হয়ে যদি সমালোচক হতেন তাহলে উপন্যাসের আরও অনেক অংশ হয়তো ছেঁটে বাদ দিতেন। এই মন্তব্য থেকেই বোঝা যায় রবীন্দ্রনাথ রবীন্দ্র সাহিত্যের কত বড় কঠিন পরীক্ষক ছিলেন। নৌকাডুবির প্রথম সংস্করণের বই ছিল চারশো পাতার। বঙ্গদর্শনে মুদ্রিত উপন্যাসের পাঠ যদি আগাগোড়া ছাপা হত তো বইয়ে পৃষ্ঠা সংখ্যা পাঁচশোতে দাঁড়াত। তাহলে বইয়ের দাম দু’টাকার স্থলে আড়াই টাকা হত। তাতে বসুমতীর উপেন মুখার্জির ঘরে বেশি পয়সা আসত, ঔপন্যাসিক বছর শেষে রয়্যালটি বেশি পেতেন। কিন্তু লোভ রবীন্দ্রনাথের ছিল না। উপন্যাসের নাম নৌকাডুবি, সেই উপন্যাসের পাতা বাড়িয়ে ওজন বৃদ্ধি করে বইটিকে কিন্তু ডোবাতে চাননি। তাঁর নিজের সৃষ্টিকে অসুন্দর থেকে সুন্দর করতে বা সুন্দর থেকে সুন্দরতর করে তুলতে রবীন্দ্রনাথের ঐকান্তিক প্রযত্ন ও প্রচেষ্টার সারা জীবন কোনও অন্ত ছিল না। তিনি তাঁর উপন্যাসের পাঠ এক এডিশন থেকে আর এক এডিশনে এসে ছাপার মুখে পরিবর্জন, পরিমার্জন করলে তখন আমরা পাঠকরা বুঝি কোথায় ছিল পূর্বের সংস্করণে ত্রুটি ও দুর্বলতা। এভাবেই রবীন্দ্রনাথ পূর্বের পাঠ পরে সংশোধন করেছেন নাটকে, গানে, কবিতায়, প্রবন্ধে। রক্তকরবীর আগের পাঠ ও পরের পাঠের মধ্যে বিস্তর ফারাক, কাব্য-কবিতার ক্ষেত্রে তো কথাই নেই। পত্রিকার পাঠ ও প্রথম সংস্করণ কিংবা প্রথম সংস্করণ ও শেষ সংস্করণে যে পাঠবৈষম্য লক্ষ করি তাতেই বুঝতে পারি, পত্রিকায় মুদ্রিত কবিতাটি বা প্রথম সংস্করণে মুদ্রিত রচনাটি কত দিক থেকে কতটা দুর্বল ও অসার্থক ছিল।

তাঁর বিপুল সংশোধন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে তিনিই আমাদের শিখিয়ে দিয়েছেন, একটা রচনার মধ্যে কেমন করে দেখতে হয় কোথায় আছে তার দুর্বলতা ও ত্রুটিবিচ্যুতির দিকগুলি। পাঠক রবীন্দ্রনাথ বরদাস্ত করেননি নাট্যকার রবীন্দ্রনাথকে, ঔপন্যাসিক রবীন্দ্রনাথকে, গীতিকার রবীন্দ্রনাথকে, প্রাবন্ধিক রবীন্দ্রনাথকে ও কবি রবীন্দ্রনাথকে। লেখক রবীন্দ্রনাথ বরাবরই পাঠক রবীন্দ্রনাথকে সমীহ করে চলেছেন, পাঠক রবীন্দ্রনাথের অভিভাবকত্ব বরাবরই লেখক-রবীন্দ্রনাথ স্বীকার করে চলেছেন, মান্য করে চলেছেন। কেবল এক জায়গায় লেখক রবীন্দ্রনাথ ও পাঠক রবীন্দ্রনাথের মধ্যে সহমত ও সখ্য লক্ষ করা গিয়েছে। পাঠক রবীন্দ্রনাথ সেখানে লেখক রবীন্দ্রনাথকেই মান্য করেছেন, তাঁর সৃষ্টির সার্থকতাকে বিনা প্রতিবাদে মাথা পেতে স্বীকার করে নিয়েছেন, বারবার পাঠ করেও মনে হয়েছে এর কোনও সংশোধন পরিবর্তন অসম্ভব, এই সৃষ্টির সার্থকতা প্রথম পাঠেই চূড়ান্ত এবং অপরিবর্তনীয়। রবীন্দ্রনাথের সেই লেখাগুলি হল তাঁর অবিস্মরণীয় সৃষ্টি ছোটগল্প। রবীন্দ্রনাথের হাতেই বাংলা সাহিত্যে যার প্রথম আবির্ভাব। যদি জিজ্ঞাসা করা হয়, পাঠক রবীন্দ্রনাথের চোখে কোন রবীন্দ্রনাথের রচনা প্রথমাবধি সংশোধনের অতীত ত্রুটিহীন ও শিল্পসার্থক, তাহলে তার একটি উত্তরই অনিবার্যভাবে আসবে, সেই লেখক ছোটগল্পকার রবীন্দ্রনাথ। তাঁর সব গল্পই প্রথমে সাময়িকপত্রে ও পরে বইয়ে মুদ্রিত হয় এবং বইয়েও একাধিক সংস্করণ তাঁর জীবত্কাল মধ্যেই প্রকাশিত হয়। এই বিশাল গল্পমালার মধ্যে সংশোধনের পরিমাণ অতিশয় সামান্য, নামমাত্র, নেই বললেই চলে। রবীন্দ্রনাথের মতো খুঁতখুঁতে পাঠকও রবীন্দ্রনাথের ছোটগল্পে খুঁত ধরতে পারেননি, এমনই ছিল রবীন্দ্রনাথের নিখুঁত ছোটগল্প।

শুধু স্বতন্ত্রভাবে কাব্য-কবিতা-গল্প-উপন্যাস-নাটক নয়, একেবারে তাঁর শেষ জীবনে তাঁর আটাত্তর বছর বয়সে বিশ্বভারতী যখন তাঁদের প্রকাশন বিভাগ থেকে সমগ্র রবীন্দ্র রচনাবলী প্রকাশে উদ্যোগী হলেন তখন রবীন্দ্রনাথ আরও একবার সমগ্র রবীন্দ্র রচনাবলীর পাঠক হয়ে তাঁর পড়ার টেবিলে চেয়ার টেনে বসলেন। নিজের রচনার প্রতি কবির বিতৃষ্ণা যে ছিল কত সুগভীর, তা রবীন্দ্র রচনাবলীর সম্পাদকমণ্ডলী লক্ষ করে বিস্মিত হলেন এবং পরিকল্পনা রূপায়ণে যথেষ্ট বিপদেও পড়লেন। কথা ছিল, তাঁর প্রথম প্রকাশিত কাব্যোপন্যাস কবি-কাহিনী দিয়েই রচনাবলীর প্রথম খণ্ডের সূচনা ঘটবে। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ শেষ পর্যন্ত কিছুতেই রাজি হলেন না। তাঁর প্রথম জীবনের অনেকগুলি বই-গদ্য-পদ্য-নাটক তাঁর কাছে সংরক্ষণের পক্ষে অনাবশ্যক বর্জনযোগ্য ও পরিত্যাজ্য বলে মনে হল। কবির হাতে থাকে কলম, কিন্তু পাঠক-রবীন্দ্রনাথের হাতে সদা উদ্যত বিচারের দণ্ড। সেখানে তিনি কঠোর এবং অনমনীয়। ফলে সম্পাদকদের অনুনয় অনুরোধ সত্ত্বেও রবীন্দ্র-নির্দেশে রবীন্দ্র রচনাবলী থেকে বাদ পড়ল কবি-কাহিনী, বনফুল, ভগ্নহৃদয়, রুদ্রচণ্ড, কাল-মৃগয়া, শৈশব সঙ্গীত ইত্যাদি অনেকগুলি রবীন্দ্ররচিত গ্রন্থ।

১৯৩৯ সালে রবীন্দ্র রচনাবলী প্রকাশকালে প্রথম খণ্ডের ভূমিকায় রবীন্দ্রনাথ লেখেন, ‘ইতিহাস সবই মনে রাখতে চায় কিন্তু সাহিত্য অনেক ভোলে। ছাপাখানা ঐতিহাসিকের সহায়। সাহিত্যের মধ্যে আছে বাছাই করার ধর্ম, ছাপাখানা তার প্রবল বাধা। কবির রচনাক্ষেত্রকে তুলনা করা যেতে পারে নীহারিকার সঙ্গে। তার বিস্তীর্ণ ঝাপসা আলোর মাঝে মাঝে ফুটে উঠেছে সংহত ও সমাপ্ত সৃষ্টি। সেগুলিই কাব্য। আমার রচনায় আমি তাদেরই স্বীকার করতে চাই। বাকি যত ক্ষীণ বাষ্পীয় ফাঁকগুলি যথার্থ সাহিত্যের সামিল নয়। ঐতিহাসিক, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, বাষ্প, নক্ষত্র, ফাঁক, কোনওটাকেই সে বাদ দিতে চায় না।… আমার আয়ু এখন পরিণামের দিকে এসেছে। আমার মতে আমার শেষ কর্তব্য হচ্ছে, যে লেখাগুলিকে মনে করি সাহিত্যের লক্ষ্যে এসে পৌঁছেছে তাদের রক্ষা করে বাকিগুলোকে বর্জন করা। কারণ, রসসৃষ্টির সত্য পরিচয়ের সেই একমাত্র উপায় সবকিছুকে নির্বিচারে রাশীকৃত করলে সমগ্রকে চেনা যায় না। সাহিত্য রচয়িতারূপে আমার চিত্তের যে একটি চেহারা আছে সেইটিকে স্পষ্ট করে প্রকাশ করা যেতে পারলেই আমার সার্থকতা। অরণ্যকে চেনাতে গেলেই জঙ্গলকে সাফ করা চাই, কুঠারের দরকার।’

কবির হাতে ছিল কলম-‘সোনা-মোড়া ফাউন্টেন পেন’, আর পাঠক-রবীন্দ্রনাথের মুঠিতে ছিল ইস্পাতের শাণিত কুঠার। স্রষ্টা রবীন্দ্রনাথ পাঠক-রবীন্দ্রনাথের হাত থেকে কোনও দিনই নিষ্কৃতি পাননি।

Uttarbanga Sambad
Uttarbanga Sambadhttps://uttarbangasambad.com/
Uttarbanga Sambad was started on 19 May 1980 in a small letterpress in Siliguri. Due to its huge popularity, in 1981 web offset press was installed. Computerized typesetting was introduced in the year 1985.
RELATED ARTICLES
- Advertisment -
- Advertisment -spot_img

LATEST POSTS

Money seized | হাওয়ালা ব্যবসায়ীদের ডেরায় হানা বিহার পুলিশের, নেপাল সীমান্ত রকসলে উদ্ধার ৯৪...

0
কিশনগঞ্জঃ নির্বাচনের মাঝেই ফের লক্ষ লক্ষ দেশি-বিদেশি টাকা উদ্ধার করল বিহার পুলিশ। রবিবার এই বিপুল পরিমাণ অর্থ উদ্ধার হয় ইন্দো-নেপাল সীমান্ত পূর্ব চম্পারণ জেলার...

Cooch Behar | অক্সফোর্ডে সাফল্য কোচবিহারের মেয়ের, খুশির হাওয়া জেলাজুড়ে

0
কোচবিহার: এবার অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়েও সাফল্যের চিহ্ন রাখল কোচবিহার। শনিবার বিশ্বসেরা এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে যোগ দিয়ে নিজের এমফিল ডিগ্রি গ্রহন করলেন কোচবিহারের মেয়ে মৌমিলি...

Belacoba | রাস্তা নির্মাণে নিম্নমানের কাজের অভিযোগ, প্রতিবাদে তুমুল বিক্ষোভ গ্রামবাসীদের   

0
বেলাকোবাঃ রাস্তা নির্মাণে নিম্নমানের কাজের অভিযোগে সরব হলেন গ্রামবাসীরা। ঘটনাটি জলপাইগুড়ির সদর ব্লকের বেলাকোবা গ্রাম পঞ্চায়েতের। জানা গিয়েছে, বেলাকোবা গ্রাম পঞ্চায়েতের সর্দার পাড়ায় ৯...

Raiganj | ত্রিপুরার ব্যবসায়ী খুন কাণ্ড, রায়গঞ্জ থেকে ধৃত মূল পাণ্ডা

0
রায়গঞ্জ: অবশেষে ধরা পড়ল ত্রিপুরার প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী দুর্গাপ্রসন্ন দেব খুনের মূল পাণ্ডা রাকেশ বর্মন (৩৩)। রায়গঞ্জ থানা ও ত্রিপুরা পুলিশের যৌথ অভিযানে রায়গঞ্জ শহরের...

Kidnap | যুবতীকে অপহরণ! অপহৃতার খোঁজে তল্লাশি পুলিশের, গ্রেপ্তার মূল অভিযুক্তের কাকা    

0
রায়গঞ্জঃ এক তরুণীকে অপহরণ করে অন্যত্র লুকিয়ে রাখার অভিযোগে মূল অভিযুক্তের কাকাকে গ্রেপ্তার করল রায়গঞ্জ থানার পুলিশ। পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতের নাম টুলু...

Most Popular