উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: রাজ্যের দাবিদাওয়া নিয়ে মঙ্গলবার দিল্লিতে কৃষি ভবনে কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী সাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতির সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলেন তৃণমূল নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় সহ অন্য নেতা-মন্ত্রী-সাংসদরা। কিন্তু সাক্ষাত হয়নি কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর সঙ্গে। বদলে কৃষি ভবনে অবস্থানরত অভিষেক সহ তৃণমূল প্রতিনিধিদের আটক করে দিল্লি পুলিশ। এই নিয়ে শুরু হয়েছে দোষারোপ-পালটা দোষারোপের পালা।
কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রীর দাবি, সাক্ষাতের নির্দিষ্ট সময় পরও প্রায় আড়াই ঘণ্টার বেশি সময় তৃণমূল সাংসদের জন্য অপেক্ষা করেছিলেন। কিন্তু প্রতিনিধিরা না আসায়, তিনি ভবন ছেড়ে বেরিয়ে যান। তিনি কার্যালয় থেকে বের হয়ে যাওয়ার পরই তৃণমূল সাংসদরা এসেছিলেন বলে জানান তিনি। পরে এনিয়ে একটি পোস্টও করেন মন্ত্রী। তিনি লেখেন, ‘মঙ্গলবার তৃণমূল সাংসদদের জন্য অপেক্ষা করতে গিয়ে আড়াই ঘণ্টা সময় নষ্ট হয়েছে। দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষা করে থাকার পরও না আসায়, আমি ৮টা ৩০ মিনিটে অফিস থেকে বের হয়ে যাই।’
आज 02:30 घंटे का समय व्यर्थ गया।
आज तृणमूल के सांसदों की प्रतीक्षा करते करते 08:30 बजे कार्यालय से निकली हूँ।
मेरी जानकारी के अनुसार तृणमूल के सांसद और बंगाल के मंत्रियों के प्रतिनिधिमण्डल ने कार्यालय में 06:00 बजे मिलने का समय लिया था।
…cont pic.twitter.com/SYY53ugkWK
— Sadhvi Niranjan Jyoti (@SadhviNiranjan) October 3, 2023
সাধ্বী নিরঞ্জনের দাবি মিথ্যে বলে জানিয়েছেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। দপ্তরে থেকে তৃণমূল সাংসদদের তিন ঘণ্টা বসিয়ে রাখা হয়েছিল বলে দাবি করেন তিনি। পরে পিছনের দরজা দিয়ে মন্ত্রী চলে যান বলেও দাবি করেন কৃষ্ণনগরের সাংসদ। এক্স হ্যান্ডেলে মহুয়া লেখেন, ‘দুঃখিত। সাধ্বী নিরঞ্জন জ্যোতি আপনি মিথ্যা বলছেন। আপনি তৃণমূলের প্রতিনিধি দলকে সাক্ষাতের সময় দিয়েছিলেন। আপনার দপ্তরে প্রবেশের পর প্রতিনিধি দলের সবার নাম যাচাই করা হয়েছিল। তারপরও তিন ঘণ্টা বাধ্য করেছেন অপেক্ষা করতে। তারপরেই পিছনে দরজা দিয়ে চলে যান।’
Sorry @SadhviNiranjan you are a lying so and so (and I am being polite). You gave our delegation an appointment . You vetted all names, checked each one off before allowing us to enter, made us wait 3 hrs & then ran away via the back door. https://t.co/tZ68Qgss0G
— Mahua Moitra (@MahuaMoitra) October 3, 2023