Thursday, May 2, 2024
Homeউত্তর সম্পাদকীয়উদ্যানভূমিতে প্রতিষ্ঠিত স্থির এক কল্পতরু

উদ্যানভূমিতে প্রতিষ্ঠিত স্থির এক কল্পতরু

  • সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়

ডিসেম্বর ১৪। ১৮৮৪। গিরিশ ঘোষের সঙ্গে পঞ্চম দর্শন ঘটেছিল ঠাকুরের। স্টার থিয়েটারে ‘প্রহ্লাদ চরিত্র’ দেখতে এসেছেন ঠাকুর। গিরিশচন্দ্রের অহংকারের কাঠামো তখন দাঁড়িয়ে আছে। দেবেন্দ্রবাবু, ঠাকুরের পরম ভক্ত। ছুটে এসে বললেন, পরমহংসদেব এসেছেন। আপনি অভ্যর্থনা করে আনবেন না? গিরিশের উত্তর, আমি না গেলে তিনি আর গাড়ি থেকে নামতে পারবেন না। গিরিশ লিখছেন, কিন্তু গেলাম। আমি পঁহুছিয়াছি এমন সময় তিনি গাড়ি হইতে নামিতেছেন। তাঁহার মুখপদ্ম দেখিয়া আমার পাষাণ-হৃদয়ও গলিল।

গিরিশচন্দ্রের পাষাণ হৃদয়। সে হৃদয় গলছে। নিজেকে ধিক্কার দিচ্ছেন। এই পরম শান্ত মানুষটিকে তিনি অভ্যর্থনা করতে চাননি। ঠাকুরকে দোতলায় নিয়ে এলেন। শ্রীচরণ স্পর্শ করে প্রণাম করলেন। পরে বহুদিন তাঁর এই মনে হয়েছিল- কেন তিনি প্রণাম করলেন! একটি প্রস্ফুটিত গোলাপ তুলে দিলেন ঠাকুরের হাতে। ঠাকুর হাতে নিয়ে ফিরিয়ে দিলেন। বললেন, ফুলের অধিকার দেবতার আর বাবুদের, আমি কী করব?

সেদিন ঠাকুর গিরিশচন্দ্রকে গিরিশচন্দ্রের ভেতরের খবর দিয়েছিলেন, তোমার মনে বাঁক আছে। গিরিশচন্দ্র জিজ্ঞাসা করলেন, ‘যায় কীসে?’ ঠাকুর বললেন, ‘বিশ্বাস করো’।

ঠাকুরের সঙ্গে ষষ্ঠ দর্শন মধু রায়ের গলিতে। ঠাকুরের অন্যতম ভক্ত রামচন্দ্র দত্তের বাড়িতে। তখন সন্ধ্যা হইয়াছে। রামবাবুর উঠানে, রামবাবু খোল বাজাইয়া পরমহংসদেব নৃত্যের সহিত সংগত করিতেছেন। ভক্তেরাও তাঁহাকে বেড়িয়া নৃত্য করিতেছে। গান হইতেছে, নদে টলমল টলমল করে গৌরপ্রেমের হিল্লোলে। গিরিশের চোখে জল। রামবাবুর আঙিনা সত্যই যেন টলমল করছে। ঠাকুর সমাধিস্থ হলেন। ভক্তরা প্রণাম করছেন। গিরিশের খুব ইচ্ছে হচ্ছে। সকলের সামনে প্রণাম করতে লজ্জা করছে। ঠাকুর পরের বেড়ে নাচতে নাচতে একেবারে গিরিশচন্দ্রের সামনে এসে সমাধিস্থ হলেন। গিরিশচন্দ্রের চরণ স্পর্শে বাধা রইল না। কীর্তন শেষে সবাই বৈঠকখানায় এসে বসলেন। ঠাকুর গিরিশচন্দ্রের সঙ্গে কথা বলছেন। গিরিশচন্দ্র পরপর তিনবার প্রশ্ন করলেন, একই প্রশ্ন- ‘আমার মনের বাঁক যাবে তো?’ ঠাকুর একই উত্তর দিলেন তিনবার- ‘যাবে, যাবে, যাবে।‘

সপ্তম দর্শন ঘটেছিল দক্ষিণেশ্বরে। গিরিশচন্দ্র দক্ষিণেশ্বরে এলেন। ঠাকুর দক্ষিণ দিকের বারান্দায় একটি কম্বলে বসে আছেন। আরেকটি কম্বলে বসে আছেন ঠাকুরের পরম ভক্ত ভবনাথ। গিরিশচন্দ্র ঠাকুরের পাদপদ্মে প্রণাম করলেন। মনে মনে গুরুব্রহ্ম স্তবটি আবৃত্তি করলেন। ঠাকুর বসতে বললেন। বললেন, ‘আমি তোমার কথাই বলছিলুম, মাইরি, একে জিজ্ঞাসা করো।‘

গিরিশচন্দ্র বললেন, ‘আমি উপদেশ শুনব না, আমি অনেক উপদেশ লিখেছি। উপদেশে কিছু হয় না। আপনি যদি আমার কিছু করে দিতে পারেন করুন।‘ ঠাকুর বললেন, ‘পর্বতগহ্বরে নির্জনে বসলেও কিছু হয় না, বিশ্বাসই পদার্থ।‘ গিরিশচন্দ্র ব্যাকুল হয়ে প্রশ্ন করলেন, ‘আপনি কে?’

পরমহংসদেব বললেন, ‘কেউ কেউ বলেন, আমি রামপ্রসাদ, কেউ বলে রাজা রামকৃষ্ণ, আমি এইখানেই থাকি।‘

গিরিশচন্দ্র ভবিষ্যৎ পথনির্দেশ চাইলেন, ‘আমি আপনাকে দর্শন করেছি। আবার কি আমায় যা করতে হয়, তাই করতে হবে!’

ঠাকুর বললেন, ‘তা করো না! তাতে কোনও দোষ নেই।‘

শ্রীরামকৃষ্ণ কোনও ব্যাপারে গিরিশচন্দ্রকে নিষেধ করতেন না। ঠাকুর বলতেন, ‘না গো না, ওকে কিছু বলতে হবে না। ও নিজেই সব কাটিয়ে উঠবে।‘ পরে জীবন-স্মৃতিচারণে গিরিশচন্দ্র লিখলেন, এই যে পরম আশ্রয়দাতা, ইঁহার পূজা আমার দ্বারা হয় নাই। মদ্যপান করিয়া ইঁহাকে গালি দিয়াছি। শ্রীচরণ সেবা করিতে দিয়াছেন-ভাবিয়াছি, এ কি আপদ!

মদে চুর হয়ে গিরিশচন্দ্র ঘোড়ার গাড়িতে দক্ষিণেশ্বরে এসেছেন। ঠাকুর সেবক লাটু মহারাজকে বলছেন, ‘গাড়িতে কিছু ফেলে এল কিনা দেখে আয়। মাতাল গিরিশ আর ভগবান শ্রীরামকৃষ্ণ গভীর রাতে পঞ্চবটীতে হাত ধরাধরি করে আনন্দে হরিনাম আর নৃত্য করছেন।

ধীরে ধীরে এগিয়ে আসছে কাল। ঠাকুরের রথ আসতে আর দেরি নেই। ১৮৮৫, ২৮ জানুয়ারি। ঠাকুর কয়েজন ভক্তকে নিয়ে স্টার থিয়েটারে এসেছেন ‘নিমাই সন্ন্যাস’ দেখতে। গিরিশচন্দ্র দোকান থেকে গরম গরম লুচি ভাজিয়ে আনলেন। ঠাকুরের সেবা হবে। পালা শেষ হল। ইতিমধ্যে গিরিশচন্দ্র মদ্যপান করেছেন। ঠাকুর দেড়খানা লুচি খেয়েছেন, হঠাৎ গিরিশচন্দ্র আবদার ধরলেন, ‘তুমি আমার ছেলে হবে! বলো, এ জন্মে তো আর তোমার সেবা করতে পারলুম না, আমার ছেলে হলে তোমায় খুব সেবা করতে পারব।‘ ঠাকুরের হাতে ধরা রয়েছে আর আধখানা লুচি, তিনি অবাক হয়ে বললেন, ‘আমি কেন তোমার ছেলে হতে যাব গো?’

গিরিশ নেশার ঘোরে ভীষণ রেগে গেলেন। অকথ্য গালাগাল। ঠাকুরের পাশেই লাটু মহারাজ- ‘হামার বড় রাগ হয়েছিল, হাতে ডান্ডা ছিল, ডান্ডা তুলতে যাব কি দেবেনবাবু হাত চেপে ধরলেন। বললেন, উনি যখন সয়ে যাচ্ছেন, তুমি কেন ডান্ডা তুলছ?’

ঠাকুর কেবল হাসছেন আর বলছেন, ‘এটা কোন থাকের ভক্ত রে? এটা বলে কি?’ ওদিকে গিরিশের মুখের তোড় থামছে না।

দক্ষিণেশ্বরে ফিরবেন। ঠাকুর গাড়িতে উঠেছেন। ভক্তরাও উঠেছেন। গিরিশচন্দ্রও নেমে এসেছেন পথে। গাড়ির সামনে কর্দমাক্ত রাস্তার ওপর লম্বা হয়ে শুয়ে তাঁর পরমহংসদেবকে সাষ্টাঙ্গ প্রণাম করলেন। গাড়িতে ঠাকুর লাটু মহারাজকে বললেন, ‘ও কি রে! গিরিশের গায়ে হাত তুলতে আছে কি? দেখলি নি, এত গালাগালি দিলে তবু গাড়িতে ওঠবার সময় মাটিতে শুয়ে প্রণাম করলে। ওর কেমন বিশ্বাস দেখেছিস? মা, ও নেটো (নট) গিরিশ, তোমার মহিমা কি বুঝবে! ওর অপরাধ নিও না মা।‘

নরেন্দ্রনাথ সেদিন গিরিশচন্দ্রের পায়ে ধুলো নিয়ে বললেন, ‘ধন্য তোমার বিশ্বাস ভক্তি!’ পরের দিনের ঘটনা। ভক্তরা এসে বলছেন, ‘ওটা পাষণ্ড! ওর কাছে আর যাবেন না।‘ এমন সময় রামচন্দ্র দত্ত মশাই এসেছেন। ঠাকুর বলছেন, ‘শুনেচ গো রাম! দেড়খানা লুচি খাইয়ে গিরিশ কাল আমার চোদ্দো পুরুষ উদ্ধার করেছে।‘

রামবাবু বললেন, ‘কী করবেন? সে তো ভালোই করেছে।‘

ঠাকুর বললেন, ‘শোনো শোনো, তোমরা সবাই শোনো। রাম কি বলে- এরপরে আমায় যদি মারে?’

‘মার খেতে হবে।‘

‘সে কি গো! মার খেতে হবে?’

‘হ্যাঁ, শুনুন তাহলে। কালীয়নাগের বিষে রাখাল বালকদের মৃত্যু হল। শ্রীকৃষ্ণ কালীয়দমন করে নাগকে জিজ্ঞেস করলেন, ‘তুমি কী কারণে বিষ উদ্গীরণ করো?’ নাগ বললে, ‘প্রভু, যাকে অমৃত দিয়ে, সে তাই দিতে পারে। আমায় যে খালি বিষ দিয়েছ, আমি অমৃত কোথায় পাব! গিরিশকে যা দিয়েছেন, সে তাই দিয়ে আপনার পূজা করেছে। আমাদের বললে মানহানির মামলা করতে কোর্টে দৌড়োতুম। আপনি পতিতপাবন।‘

ঠাকুর বললেন, ‘রাম, তবে গাড়ি আনো।‘

বেলা দুটো। ঠাকুরের গাড়ি বেরোল দক্ষিণেশ্বর থেকে।

সেদিন বোসপাড়ার বাড়িতে গিরিশচন্দ্র। অনুতপ্ত অথচ নিশ্চিন্ত। আহারাদি ত্যাগ করে বসে আছেন। গিরিশচন্দ্র কিন্তু ভণ্ড নন। বসে বসে প্রহর গুনছেন। হয় শেষ, না হয় শুরু। সকাল থেকে বন্ধুরা এসে উদ্বেগ আরও বাড়িয়ে দিয়ে গেছে। হঠাৎ দরজায় ছায়া পড়ল। সেই মধুর কণ্ঠস্বর- ‘গিরিশ-ঈশ্বর ইচ্ছায় এলুম।‘

গিরিশচন্দ্র সপাটে ঠাকুরের পায়ে এসে পড়লেন। কাঁদতে কাঁদতে বলছেন, ‘আজ যদি তুমি না আসতে ঠাকুর, তাহলে বুঝতুম, তুমি এখনও নিন্দাস্তুতিকে সমান জ্ঞান করতে পারনি- তোমার পরমহংস নামে অধিকার আসেনি- আজ বুঝেছি, তুমি সেই, তুমি সেই। আর আমায় ফাঁকি দিতে পারবে না। এবার আর তোমায় ছাড়ছি না। বলো, তুমি আমার ভার নেবে, আমায় উদ্ধার করবে!’

গিরিশচন্দ্রের পদধূলি নিলেন নরেন্দ্রনাথ, ‘ধন্য তোমার বিশ্বাস ভক্তি।‘

ঠাকুর বললেন, ‘তুই যখন কিছুই পারবি না, দে আমাকে ভার দে। বকলমা দে। তোর হয়ে আমিই সব করব। তুই লোকশিক্ষা দিয়ে যা। গিরিশ ঘোষ, তুই কিছু ভাবিসনে। তোকে দেখে লোক অবাক হয়ে যাবে।

১৮৮৫, ৬ নভেম্বর। ঠাকুর অসুস্থ। শ্যামপুকুর বাটিতে। চিকিৎসা চলছে। ঠাকুরও চিকিৎসা চালিয়েছেন জীবের উদ্ধার। কলকাতার মানুষের চিকিৎসা। এসো, চলে এসো। অন্ধকারে আলো নিয়ে যাও। নিজেকে প্রকাশ করছেন। ক্যানসার একটি উপলক্ষ্য।

কালীপুজোর রাত। পূজার আয়োজন করিয়েছেন ঠাকুর। প্রতিমা নেই। আসনে ঠাকুর। সামনে গিরিশাদি ভক্তরা। একদিকে নানাবিধ নৈবেদ্য। এমনকি একপাত্র বার্লি। বার্লি ছাড়া অন্য কিছু খেতে পারছেন না। স্তূপাকার জবা ফুল। রক্তকমল। দুদিকে বড় বড় দুটি মোমবাতি। বাড়ি দীপমালায় সজ্জিত। সবই প্রস্তুত। একটি প্রশ্ন থমকে আছে- কী পূজা, কার পূজা!

সাহসী গিরিশচন্দ্রকে সামনে এগিয়ে দিলেন জনৈক ভক্ত। গিরিশচন্দ্র এসে বসলেন ঠাকুরের সামনে। ঠাকুর গিরিশচন্দ্রকে শেখাচ্ছেন আজকের এই পূজা। কী করবেন, কীভাবে করবেন! যা যা বললেন, সেইভাবেই গিরিশচন্দ্র পুজো করে আসছেন। হঠাৎ বললেন, তবে চরণে পুষ্পাঞ্জলি দিই। জয় মা, জয় মা বলে রক্তকমল, রক্তজবা ঠাকুরের পাদপদ্মে দিতে লাগলেন। সাহস পেয়ে অন্য ভক্তরা ফুলে ফুলে ঢেকে দিলেন শ্রীপাদপদ্ম। আসনে ‘বরাভয়করা’ শ্রীরামকৃষ্ণ-কালী।

সেই রাতে গিরিশচন্দ্রের কাছে ঠাকুরের যে প্রশ্নটি ছিল সেটি নিয়ে ঠাকুর চলে এলেন কাশীপুর উদ্যানবাটিতে।

১ জানুযারি ১৮৮৬। কলকাতা সেদিন ছুটির মেজাজে। দুপুর থেকেই ভক্তদের আগমন হচ্ছে কাশীপুর উদ্যানবাটিতে। রোদ ঝলমলে বাগান। কেউ বেড়াচ্ছেন। কেউ বসে আছেন গাছের তলায়।

হঠাৎ সবাই অবাক হয়ে দেখছেন উদ্যানের পথ ধরে স্বয়ং ঠাকুর এগিয়ে আসছেন ধীরে। বস্ত্রাবৃত। মাথাইয় সবুজ বমাতের কানঢাকা টুপি। তিনি এগিয়ে যাচ্ছেন গাছতলায় উপবিষ্ট গিরিশচন্দ্রের দিকে। কালীপুজোর রাতে যে প্রশ্নটা এসেছিল, সেই প্রশ্নটা আজ গিরিশকে করতে হবে। দিনটি হয়ে রইল, চিরকালের একটি ছবি।

শ্রীরামকৃষ্ণ দাঁড়িয়ে আছেন। গিরিশচন্দ্র পায়ে কাছে বীরাসনে।

হাত জোড়।

‘গিরিশ! আমি কে?’

গিরিশের দুচোখের কোল বেয়ে জলের ধারা নামছে, ‘প্রভু! আমার বলার ক্ষমতা নেই। ব্যাস-বাল্মীকিও পারেননি।‘

‘তোমার পাঁচসিকে পাঁচ আনা।‘

ঠাকুর ঘুরে দাঁড়ালেন। উদ্ভাসিত রূপ। এ পর্যন্ত কেউ দেখেনি ওই রূপ। কোথায় অসুখ! জ্যোতির্ময়। সামনে ভক্তবৃন্দ। ঠাকুর তখন বললেন, ‘আশীর্বাদ করি, তোমাদের চৈতন্য হোক।‘

সঙ্গে সঙ্গে চলে গেলেন ভাবের ঘরে। উদ্যানভূমিতে প্রতিষ্ঠিত স্থির যেন এক কল্পতরু।

Uttarbanga Sambad
Uttarbanga Sambadhttps://uttarbangasambad.com/
Uttarbanga Sambad was started on 19 May 1980 in a small letterpress in Siliguri. Due to its huge popularity, in 1981 web offset press was installed. Computerized typesetting was introduced in the year 1985.
RELATED ARTICLES
- Advertisment -
- Advertisment -spot_img

LATEST POSTS

Goldy Brar | গ্যাংস্টার গোল্ডি ব্রার খুন হননি! বিবৃতি দিয়ে জানাল মার্কিন পুলিশ

0
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: মারা যাননি পাঞ্জাবি গায়ক সিধু মুসেওয়ালা (Sidhu Moose Wala) খুনে প্রধান অভিযুক্ত গ্যাংস্টার গোল্ডি ব্রার (Goldy Brar)। বিবৃতি দিয়ে একথাই...
Bhoumi of Raiganj is tenth in the state and first in the district

Madhyamik Result | রাজ্যে দশম ও জেলায় প্রথম রায়গঞ্জের ভৌমি

0
রায়গঞ্জ: মাধ্যমিকে(Madhyamik Result) রাজ্যে দশম স্থান অধিকার করল রায়গঞ্জ(Raiganj) গার্লস হায়ার সেকেন্ডারি স্কুলের ছাত্রী ভৌমি সরকার। রাজ্যে দশম স্থানাধিকারীর পাশাপাশি উত্তর দিনাজপুর জেলায় প্রথম...

Narendra Modi | ফের রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী, কবে, কোথায় জনসভা করবেন নমো?

0
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: ফের রাজ্যে আসছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (PM Narendra Modi)।আগামীকাল কৃষ্ণনগর, বর্ধমান পূর্ব ও বোলপুর লোকসভা কেন্দ্রে দলীয় প্রার্থীদের সমর্থনে জনসভা...

0
গরমে ভিড় বাড়ছে পাহাড়ের বিভিন্ন পর্যটন কেন্দ্রে। কালিংপং, ২ মে - সমতলে দিনের পর দিন তাপমাত্রা বাড়ছে।বাড়ছে গরম।। আর এই গরমের হাত থেকে কিছুটা...

PM Narendra Modi | কোভিড টিকার শংসাপত্র থেকে উধাও মোদির ছবি! নেপথ্যে কারণ কী?

0
উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: দেশজুড়ে কোভিশিল্ডের (Covishield) পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নিয়ে হইচই পড়ে গিয়েছে। এরই মাঝে কোভিড টিকার (Vaccine) শংসাপত্র থেকে উধাও প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির (PM...

Most Popular