উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে নয়া মোড়। অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার ছাড়াই চাকরিতে যোগ দিয়েছেন অনেকে। তদন্তে উঠে আসল নতুন তথ্য। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের রিপোর্ট দেখে কার্যত স্তম্ভিত কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু।
বিচারপতির পর্যবেক্ষণ, ‘সিবিআই তদন্তে নতুন রসদ জোগাতে পারে এমন বিস্ময়কর তথ্য। সিবিআই অবস্থান জানাক হাইকোর্টে। মধ্যশিক্ষা পর্ষদের দপ্তরের তরফে আদালতে জানানো হয়েছে, অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার ছাড়াই চাকরি হয়েছে নবম-দশমে। এখনও পর্যন্ত ৭-৮ জনের চাকরির হদিশ মিলেছে। তবে বাকি আরও কত? এই নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিচারপতি।
আদালতে স্কুল সার্ভিস কমিশনের তরফে জানানো হয়, ২০২০ সালে মধ্যশিক্ষা পর্ষদকে নবম-দশমে চাকরির জন্য ১৮৬টি সুপারিশ পত্র পাঠানো হয়। কিন্তু পর্ষদ জানায়, এসএসসি’র তথ্য ভুল। ১৮৬ নয় মাত্র ১৭৫ সুপারিশ পত্র পাঠানো হয়েছে পর্ষদে। এছাড়া ৫২ সুপারিশ পত্রের কোনও নথি নেই পর্ষদে। ৬৭ জন অ্যাপয়েন্টমেন্ট লেটার সংগ্রহই করেনি, যা পড়ে আছে পর্ষদ অফিসে।