চ্যাংরাবান্ধা: শ্রমিক ও সর্দার দুই গোষ্ঠীর মধ্যে সংঘর্ষে মঙ্গলবার উত্তেজনা ছড়াল বাংলাদেশের বুড়িমারি স্থলবন্দরে। রণক্ষেত্র চেহারা নেয় এলাকা। ঘটনায় ১৫ জন জখম হন। তাঁর মধ্যে রয়েছেন সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিরাও। এদিকে এর প্রভাব গিয়ে পড়ে ভারত-বাংলাদেশ বৈদেশিক বাণিজ্যের ওপর।
ব্যবসায়ী সূত্রে খবর, বাংলাদেশে গণ্ডগোলের খবর সীমান্তের এপারে পৌঁছোনোর পরই চ্যাংরাবান্ধা সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশে ভারত ও ভুটান থেকে পণ্য রপ্তানি বন্ধ হয়ে যায়। আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এপারেও। এদিন বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যাওয়ার কারণে চ্যাংরাবান্ধা সীমান্তে ট্রাকের লাইন পড়ে যায়।
চ্যাংরাবান্ধা সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সদস্য গোপাল সাহা জানান, এদিন বুড়িমারি স্থলবন্দরে শ্রমিক ও সর্দারদের মধ্যে গণ্ডগোলের খবর এপারের চ্যাংরাবান্ধায় পৌঁছোতেই বাংলাদেশে পণ্য পাঠানোর কাজ বন্ধ থাকে। তবে বিষয়টি সম্পূর্ণ ওই দেশের। চ্যাংরাবান্ধা এক্সপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি বিমল কুমার ঘোষ বলেন, ‘বিষয়টি নিয়ে আমাদের তরফে খোঁজখবর নেওয়ার চেষ্টা করা হয়। এই পরিস্থিতির কারণে বৈদেশিক বাণিজ্যের কাজ বন্ধ থাকে।’