উত্তরবঙ্গ সংবাদ ডিজিটাল ডেস্ক: গৃহস্থ বাড়ি রোজ ৩-৪টে করে ডিম স্বাভাবিকভাবেই খাওয়া হয়ে থাকে। সেই ডিমের খোসা অনেকেই ফেলে দেন আবার অনেকেই জমিয়ে রাখেন। তবে ডিমের ভেতরের অংশের মতো খোসারও অনেক গুণ রয়েছে। গাছের ক্যালশিয়াম সমৃদ্ধ সার হিসেবে ডিমের খোসা কার্যকরী। আবার ঘরের এক কোণায় ডিমের খোসা রাখলে টিকটিকির উপদ্রব কমে যায়। তবে এসব ছাড়াও ডিমের খোসা আরও অনেক কাজে লাগে। জানেন কী কী?
অস্থিসন্ধির ব্যথায়- কাচের একটি পাত্রে অ্যাপ্ল সাইডার ভিনিগার এবং ডিমের খোসা একসঙ্গে ভিজিয়ে রাখুন। দু-তিন দিন পর ডিমের খোসাগুলি ভিনিগারে সম্পূর্ণ দ্রবীভূত হয়ে যাবে। পা মচকে গেলে বা অস্থিসন্ধির ব্যথায় তৎক্ষণাৎ আরাম দিতে পারে এই মিশ্রণ।
পাখির খাবার- সেদ্ধ ডিমের খোসা ফেলে না দিয়ে বাগানের এক কোণে জমা করে রাখুন। একসঙ্গে অনেকটা খোসা জমলে সেগুলো ভালো করে রোদে শুকিয়ে গুঁড়ো করে নিন। এটি পাখিদের ক্যালশিয়াম সমৃদ্ধ খাবার হতে পারে।
মেঝে পরিষ্কার করতে- মেঝের উপর ডিমের খোসার গুঁড়ো ছড়িয়ে শুকনো কাপড় দিয়ে মুছে নিলেই মেঝে একেবারে ঝকঝকে হয়ে উঠবে।