ফুলবাড়ি: চুলের কাটিংয়ে হাল আমলের ফ্যাশনের ছোঁয়া যাতে না থাকে তেমনই নিয়ম চালু করেছিল স্কুল কর্তৃপক্ষ। কিন্তু তা সত্ত্বেও অনেক ছাত্র স্টাইল করে চুল কেটে বিদ্যালয়ে আসতো। অনেকের চুলে আবার রঙ করা ছিল। বিষয়টি অনেক অভিভাবককেও জানানো হয়েছে। কিন্তু কিছুতেই কোনও কাজ হচ্ছিল না। তাই বাধ্য হয়ে নাপিত ডেকে বিদ্যালয়েই ছাত্রদের চুল কাটার ব্যবস্থা করা হয়। শুক্রবার এমনই ঘটনা ঘটেছে মাথাভাঙ্গা-২ ব্লকের ফুলবাড়ির ক্ষেতি উচ্চ বিদ্যালয়ে। এদিকে, এদিন শুধু ছাত্রদের চুল কাটাই নয়, পাশাপাশি ছাত্রীদের হাতের আঙ্গুলের লম্বা নখ কাটার ব্যবস্থাও করে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
ক্ষেতি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আলতাফ হোসেন বলেন, ‘অনেকবার বলার পরেও কিছু ছাত্রছাত্রী কর্ণপাত করেনি। বিষয়টি তাদের অভিভাবককেও জানানো হয়। বিদ্যালয় পড়াশোনার জায়গা। বিদ্যালয় কখনও চুলের স্টাইল ও নখের স্টাইল দেখানোর জায়গা নয়। তাই এদিন বাধ্য হয়ে স্কুলে নাপিত ডেকে অষ্টম থেকে দশম শ্রেণির ২০ জন ছাত্রের চুল কেটে ছোট করে দেওয়া হয়েছে। অপরদিকে, বিভিন্ন শ্রেণির ১৮ জন ছাত্রীর আঙ্গুলের লম্বা নখ কাটা হয়েছে। ভবিষ্যতে যাতে এমনটা