নয়াদিল্লি: বৃহস্পতিবার ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের (Dr. Shyamaprasad Mukherjee) বলিদান দিবসে বিজেপির তরফে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করা হল। এদিন টুইট করে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি (Narendra Modi) লিখেছেন, ভারতের একতাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের অতুলনীয় প্রচেষ্টার জন্য প্রত্যেক ভারতীয় তাঁর কাছে ঋণী। তিনি একটি শক্তিশালী ও সমৃদ্ধ জাতির স্বপ্ন দেখেছিলেন। আমরা তাঁর স্বপ্ন পূরণে অঙ্গীকারবদ্ধ।
Remembering Dr. Syama Prasad Mookerjee on his Punya Tithi. Every Indian is indebted to him for his unparalleled efforts towards furthering India’s unity. He worked hard for India’s progress and dreamt of a strong and prosperous nation. We are committed to fulfilling his dreams.
— Narendra Modi (@narendramodi) June 23, 2022
টুইট করেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শা। তিনি লিখেছেন, ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের জীবন ছিল জাতীয় ঐক্য, শিক্ষা, উন্নয়নের নতুন ধারণার সংমিশ্রণ। বাংলাকে রক্ষা করতে এবং কাশ্মীরকে ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ রাখার সংগ্রামের জন্য তাঁর আত্মত্যাগের জন্য প্রত্যেক ভারতীয় ঋণী।
डॉ श्यामा प्रसाद मुखर्जी जी का जीवन राष्ट्र एकता,सांस्कृतिक समर्पण, शिक्षा व विकास के नवीन विचारों का अद्भुत संगम था। बंगाल की रक्षा हेतु संघर्ष व कश्मीर को भारत का अभिन्न अंग बनाए रखने के लिए उनके सर्वोच्च बलिदान के लिए हर भारतवासी ऋणी है।
उनके बलिदान दिवस पर उन्हें कोटिशः नमन।
— Amit Shah (@AmitShah) June 23, 2022
টুইট করেন বিজেপি নেতা শুভেন্দু অধিকারীও
Dr. Shyama Prasad Mukherjee was the 1st to demand the full integration of Jammu & Kashmir into Indian territory.
He was arrested illegally by the Sheikh Abdullah Govt in May 1953. A month later, he died under mysterious circumstances on 23rd June 1953 at a prison in Srinagar. pic.twitter.com/LIL3diVIwo— Suvendu Adhikari • শুভেন্দু অধিকারী (@SuvenduWB) June 23, 2022
এদিন কলকাতার এমএলএ হোস্টেলেও ডঃ শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের বলিদান দিবসে শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করা হয়
এদিন জনসংঘের প্রতিষ্ঠাতা শ্যামাপ্রসাদ মুখোপাধ্যায়ের মৃত্যু বার্ষিকী। ১৯৫৩ সালের ২৩ জুন শ্রীনগরে বন্দি অবস্থায় মৃত্যু হয় তাঁর। তিনি প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরুর মন্ত্রীসভার সদস্য ছিলেন। নেহেরু-লিয়াকত চুক্তির বিরোধিতা করে মন্ত্রীসভা থেকে পদত্যাগ করেন। জম্মু ও কাশ্মীরের ৩৭০ ধারা নিয়েও নেহেরুর সঙ্গে তাঁর বিবাদ ছিল। পরবর্তীকালে প্রজা পরিষদ গঠন করেন। জম্মু ও কাশ্মীরে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। তবে বন্দি অবস্থায় তাঁর মৃত্যু ঘিরে যথেষ্ট বিতর্ক রয়েছে।
আরও পড়ুন : রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে এবার দ্রৌপদী মুর্মুকে সমর্থনের কথা জানালেন হেমন্ত সোরেন